ভোর রাত ৪টা, লেটনাইট আপডেটঃ হেফাজত নেতা মাওলানা মামুনল হক ইস্যুতে মহেশখালীতে গভীর রাতে হেফাজতের ব্যানারে হঠাত্ দফায় দফায় লাঠি মিছিল হয়েছে, মিছিল থেকে বিভিস্থানে ব্যাপক হামলা ও ভাংচুর করা হয়েছে। কালারমার ছড়ায় বৌদ্ধ মন্দিরে আক্রমণের চেষ্টা করা হয়েছে, বড় মহেশখালীতে আওয়ামী লীগ অফিসে ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে। উপজেলা প্রশাসন ও থানা এলাকায় হামলা হয়েছে। কালারমার ছড়ায় যুবলীগ নেতা বাড়িতে হামলা ও ভাংচুর হয়েছে, পুলিশকে অবরুদ্ধ করার চেষ্টা হয়েছে, আহত হয়েছে একাধিক পুলিশ সদস্য। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে পুলিশ ফাঁকা গুলি করেছে। এ সব ঘটনায় রাতেই মহেশখালী থানায় পুলিশ বাদি হয়ে প্রায় ৩০০জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। এ ঘটনায় উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক তারেক রহমান জুয়েলকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ঘটনার বিষয়ে হার্টলাইনে যাচ্ছে প্রশাসন। রাতেই মহেশখালী আসছে অতিরিক্ত পুলিশ সদস্য। হিন্দু ও বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বিদের উপসনালয়গুলোতে বাড়তি নিরাপত্ত্বার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। সংগ্রহ করা হচ্ছে সিসি ক্যামেরার ফুটেজ। প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও জেলা আওয়ামী লীগ নেতৃত্ববৃন্দ আজ মহেশখালী আসবেন। হেফাজতের ব্যানারে মূলতঃ জামায়াত-বিএনপির লোকজন এ তণ্ডব চালিয়েছে বলে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীদের দাবি। -খবর একাধিক দায়িত্বশীল সূত্রের।।
বিশেষ সংবাদদাতা 𒊹 মহেশখালীর সব খবর।।