এ প্রতিবন্ধী দুই ছেলের বিষয়ে এ প্রতিবেদক কথা বলেন মোহাম্মদ লুলুর সাথে। মোহাম্মদ লুলুর বাড়ি উপজেলার কালারমার ছড়া ইউনিয়ন মাইজপাড়া গ্রামে। লুলু জানায়, আমার এই দুই প্রতিবন্ধী ছেলে নিয়ে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে দীর্ঘ ১ বছর চিকিৎসারত ছিলাম, কিন্তু অর্থের অভাবে চিকিৎসা কন্টিনিউ করা সম্ভব হয়নি। আমি একজন কৃষক মানুষ আমার পক্ষে এই সন্তানগুলোর চিকিৎসা ব্যবস্থা করার মতো সহায় সম্বল নেই। তাই সমাজের বিত্তবানরা যদি একটু সহানুভূতির হাত বাড়িয়ে দেয় তাহলে হয়তো ছেলেগুলো স্বাভাবিক জীবন ফিরিয়ে পাবে।
বিষয়টি নিয়ে হাটহাজারীর শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. শহিদুল্লাহ চৌধুরীর সাথে কথা হলে তিনি জানান, এটি বুকের পিছনে হাড্ডি বেড়ে যাওয়ায় সারকোমা রোগে আক্রান্ত হয়েছে গেছে তারা। অপারেশনের মাধ্যমে এই রোগ সারানো সম্ভব, তবে এটি ব্যয়বহুল চিকিৎসা।