সূত্রের অভিযোগ থেকে জানা গেছে, বিগত কয়েক বছর পূর্বে মাদ্রাসা প্রতিষ্টা করার সময় ও তার অবস্থা ছিলো খুবই নড়েবড়ে । সম্প্রতি সময়ে ওই মাদ্রাসার এতিম খানা প্রতিষ্টার কথা বলে বিভিন্ন দেশ থেকে আনিত অর্থ নিজের করে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে অহরহ। অল্প দিনের মধ্যে তিনি কি করে কোটি কোটি টাকার সম্পদের মালিক হয়ে গেলেন তা এলাকাবাসীর কাছে আলাউদ্দিনের চেরাগের কাহিনীকেও হার মানিয়েছে।
অভিযোগ রয়েছে, তার আপন শাশুর সরকারের তালিকাভুক্ত যুদ্ধঅপরাধি অলি আহমদ। মহেশখালীর যুদ্ধ অপারাধির মামলার অন্যতম আসামী অলি আহমদ বর্তমানে পলাতক রয়েছে । তার পলাতক হওয়ার পিছনে তার জামাই মাওলানা সিরাজুল ইসলামের বড় ভুমিকা রয়েছে বলে জানা গেছে। ইতিমধ্যে অলি আহমদ কৌশলে বিদেশ পাড়ি দিয়েছে বলে লোকেমুখে শুনা যাচ্ছে। তিনি বিদেশ থেকেও পাঠাচ্ছেন টাকা। ওই যুদ্ধাপরাধির বিশাল সম্পদের পাহাড় তার জামাতা সিরাজুল ইসলাম ভোগ করে যাচ্ছে। এছাড়াও সেই সুপারের বিরুদ্ধে তার ভাইদের পৈত্রিক সম্পত্তি নিজেই ভোগ দলের রাখার গুরুতর অভিযোগ রয়েছে।
বিষয়টি নিয়ে মহেশখালী থানায় অভিযোগ করেছেন তার আপন ভাই নাছির উদ্দিন । তিনি জানান, আমাদের পিতার রেখে যাওয়া সম্পত্তি সমান ভাগ পাওয়ার অধিকার রয়েছে আমরা ৩ ভাইয়ের, কিন্তু আমার মেঝ ভাই সিরাজুল ইসলাম একাই আমার ভাগের সবগুলো সম্পত্তি নিজেই ভোগ করে যাচ্ছে দিনের পর দিন। বর্তমানে আমি তাদের অত্যাচারে বাড়ি ছাড়া হয়ে কক্সবাজারে বউ বাচ্চা নিয়ে বসবাস করছি। স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদে নালিশ করার পরও সে পরিষদে হাজির হয় না। বাধ্য হয়ে থানায় অভিযোগ করলাম।