নিউজ ডেস্ক।। মহেশখালীর মাতারবাড়িতে জমি সংক্রান্ত তুচ্ছ বিষয়ের জের ধরে বাড়িতে ঢুকে বাবাকে কুপিয়ে ঘটনাস্থলেই খুন করা হয়েছে, একই ঘটনায় সন্তানকে কুপিয়ে আহত করা হয়েছে। ঘটনার পর থেকে পুলিশের একাধিক ইউনিট ওই এলাকায় রয়েছে, বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত আছে। -জানিয়েছেন পুলিশ।
মহেশখালী থানার আওতাধীন মাতারবাড়ি পুলিশ বিট এর নির্বাহী এসআই হাসান জানান- মাতারবাড়ির বাংলা বাজার এলাকার দুই পক্ষের মধ্যে একটি পুকুর নিয়ে বিরোধ চলে আসছিলো। এই বিরোধের জের ধরে শুক্রবার সন্ধ্যায় প্রতিপক্ষের লোকজন আয়ুব আলী নামের এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে আহত করে। ওই ব্যক্তি আহত হওয়ার পর পরিবারের লোকজন তাকে হাসপাতালে নিয়ে যায়। এই ঘটনার কিছুক্ষণ পরই আহত আয়ুব আলীর আত্মীয়-স্বজন দলবল নিয়ে এসে আহমদ নূর নামের এক ব্যক্তির বাড়িতে হামলা চালায়৷ এ সময় আহমদ নূরকে এলোপাতাড়ি কোপানো হয় এবং তিনি ঘটনাস্থলেই মারা যান। এ সময় হামলাকারীরা আহমদ নুর এর সন্তান নুরুল আবছারকেও কুপিয়ে আহত করে৷ তার অবস্থাও গুরুতর। বর্তমানে নরুল আবছার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
ঘটনার খবর পেয়ে তৎক্ষনাৎ মাতারবাড়ি পুলিশ বিট এর সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছান। কিছু সময়ের মধ্যে
পুলিশের মহেশখালী সার্কেল এর এএসপি এবং মহেশখালী থানার ওসির নেতৃত্বে আরও একদল পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। রাত ১টায় এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত পুলিশ ওখানে রয়েছে বলে জানান তিনি।
এদিকে হামলায় প্রথমে আহত ব্যক্তি আয়ুব আলীর একটি হাত দেহ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে বলে স্থানীয়রা জানাচ্ছেন বলে তার দৃষ্টি আকর্ষণ করা এসআই হাসান বলেন- এ রকম কথা শোনা গেলেও বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যায়নি -তবে তার হাতে দায়ের কোপ রয়েছে বলে জানা গেছে। বর্তমানে তাদের বাড়ি জনশূন্য থাকায় সঠিক তথ্য নেওয়া যাচ্ছে না- জানান তিনি।
আয়ুব আলীকে কুপিয়ে আহত করা হলেও তাদের কেউই পুলিশ স্টেশনে বিষয়টি অবগত করেননি বলে জানান এসআই হাসান।
মহেশখালী থানার আওতাধীন মাতারবাড়ি পুলিশ বিট এর নির্বাহী এসআই হাসান জানান- মাতারবাড়ির বাংলা বাজার এলাকার দুই পক্ষের মধ্যে একটি পুকুর নিয়ে বিরোধ চলে আসছিলো। এই বিরোধের জের ধরে শুক্রবার সন্ধ্যায় প্রতিপক্ষের লোকজন আয়ুব আলী নামের এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে আহত করে। ওই ব্যক্তি আহত হওয়ার পর পরিবারের লোকজন তাকে হাসপাতালে নিয়ে যায়। এই ঘটনার কিছুক্ষণ পরই আহত আয়ুব আলীর আত্মীয়-স্বজন দলবল নিয়ে এসে আহমদ নূর নামের এক ব্যক্তির বাড়িতে হামলা চালায়৷ এ সময় আহমদ নূরকে এলোপাতাড়ি কোপানো হয় এবং তিনি ঘটনাস্থলেই মারা যান। এ সময় হামলাকারীরা আহমদ নুর এর সন্তান নুরুল আবছারকেও কুপিয়ে আহত করে৷ তার অবস্থাও গুরুতর। বর্তমানে নরুল আবছার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
ঘটনার খবর পেয়ে তৎক্ষনাৎ মাতারবাড়ি পুলিশ বিট এর সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছান। কিছু সময়ের মধ্যে
পুলিশের মহেশখালী সার্কেল এর এএসপি এবং মহেশখালী থানার ওসির নেতৃত্বে আরও একদল পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। রাত ১টায় এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত পুলিশ ওখানে রয়েছে বলে জানান তিনি।
এদিকে হামলায় প্রথমে আহত ব্যক্তি আয়ুব আলীর একটি হাত দেহ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে বলে স্থানীয়রা জানাচ্ছেন বলে তার দৃষ্টি আকর্ষণ করা এসআই হাসান বলেন- এ রকম কথা শোনা গেলেও বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যায়নি -তবে তার হাতে দায়ের কোপ রয়েছে বলে জানা গেছে। বর্তমানে তাদের বাড়ি জনশূন্য থাকায় সঠিক তথ্য নেওয়া যাচ্ছে না- জানান তিনি।
আয়ুব আলীকে কুপিয়ে আহত করা হলেও তাদের কেউই পুলিশ স্টেশনে বিষয়টি অবগত করেননি বলে জানান এসআই হাসান।