মহেশখালীর সব খবরের কাছে অভিযোগ করে এস এম নজিবুল্লাহ চৌধুরী মিশুক বলেছেন, জামিরা ঘোনা ও মহেশখালী ঘোনার মধ্যে কোনো সংযোগ ছিল না। দুইটা আলাদা ঘোনা। কিন্তু নিজের ব্যবসায়িক সুবিধার জন্য জামিরা ঘোনার অংশীদারদের স্বার্থের ক্ষতি করে মকছুদ জোর করে খাল ও বাঁধ কেটেছে- যা বেআইনি। এই চক্রটি গত বর্ষা মৌসুমে জামিরা ঘোনার নিলাম দিতে না দিয়ে জোর করে চিংড়ি চাষ করেছে। জমি অনুপাতে তাদের ইচ্ছেমতো নির্ধারিত টাকা দিয়েছে অংশীদারদের।
তবে জমি প্রতি মকছুদ আলম চক্রের নির্ধারিত টাকাও সম্পূর্ণ জমির জন্য পাননি বলে উল্লেখ করেছেন এই অংশীদার।
তিনি আরও বলেন, চক্রটি এই বছরও বর্ষা মৌসুমে জামিরা ঘোনা যেন নিলাম না দিয়ে জোর করে চাষ করতে পারে সে চেষ্টা করছে। মকছুদ আলমের বিরুদ্ধে শিগগরই এ ব্যাপারে আইনি ব্যবস্থা নেবেন বলেও জানিয়েছেন তিনি।
জানা গেছে, এই অভিযোগকারীর জমি আছে দুই ঘোনাতেই। এছাড়া তার জমির পাশ দিয়ে খাল কাটার পাশাপাশি ঘোনার বাঁধও কাটা হয়েছে। তাতে তার জমির ক্ষতির পাশাপাশি জামিরা ঘোনার অনেক অংশীদারের জমির গুণাগুণ নষ্ট হয়ে আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন। আর অংশীদারদের হুমকি দিয়ে প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা চালাচ্ছে মকছুদ আলম চক্র।