মাহবুব রোকন ।। মহেশখালীতে কলেজ ছাত্র আরফাত হত্যা মামলার দুই আসামিকে গ্রেফতার করেছে মহেশখালী থানা পুলিশ। আজ ( ৩০ সেপ্টেম্বর, শুক্রবার) ভোর ৫টার দিকে রামু উপজেলা থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃতরা হলেন মো. শাহ আলম ও মো. তৌহিদুল আলম।
মহেশখালী থানার অফিসার ইন-চার্জ (ওসি) জানান- মহেশখালী থানা থেকে পুলিশের একটি ইউনিট রামু থানা এলাকায় গিয়ে অভিযান চালিয়ে আরফাত হত্যা মামলার এ আসামিদের গ্রেফতার করতে সক্ষম হন। গ্রেফতার হওয়া মো. শাহ আলম মামলার ৪ নম্বর আসামি ও মো. তৌহিদুল আলম ৮ নম্বর আসামি। গ্রেফতারের পর তাদেরকে মহেশখালী থানার আনা হচ্ছে।
ওসি প্রণব চৌধুরী জানান- আরফাত খুন হওয়ার পর ঘটনার সাথে জড়িত অপরাধিদের আইনের আওয়তায় আনতে মহেশখালী থানা পুলিশ বহুমুখী কাজ শুরু করে। বিভিন্ন স্থানে চালানো হয় অভিযান। পুলিশ প্রযুক্তি ও নিজস্ব গোয়েন্দা সূত্র ব্যবহার করে খুনের ঘটনার সাথে জড়িতদের গ্রেফতারের চেষ্টা অব্যহত রাখে। মামলার একাধিক আসামি রামু এলাকায় গিয়ে আত্মগোপনে আছে মর্মে নিশ্চিত হয়ে পুলিশ দ্রুত রামু এলাকায় পৌঁছে মামলার এ দুই আসামিকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হন।
মূলত: রামু উপজেলার গর্জনীয়া -কচ্ছপীয়া এলাকা থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয় বলে ওসি জানিয়েছেন।
মহেশখালী থানার অফিসার ইন-চার্জ (ওসি) জানান- মহেশখালী থানা থেকে পুলিশের একটি ইউনিট রামু থানা এলাকায় গিয়ে অভিযান চালিয়ে আরফাত হত্যা মামলার এ আসামিদের গ্রেফতার করতে সক্ষম হন। গ্রেফতার হওয়া মো. শাহ আলম মামলার ৪ নম্বর আসামি ও মো. তৌহিদুল আলম ৮ নম্বর আসামি। গ্রেফতারের পর তাদেরকে মহেশখালী থানার আনা হচ্ছে।
ওসি প্রণব চৌধুরী জানান- আরফাত খুন হওয়ার পর ঘটনার সাথে জড়িত অপরাধিদের আইনের আওয়তায় আনতে মহেশখালী থানা পুলিশ বহুমুখী কাজ শুরু করে। বিভিন্ন স্থানে চালানো হয় অভিযান। পুলিশ প্রযুক্তি ও নিজস্ব গোয়েন্দা সূত্র ব্যবহার করে খুনের ঘটনার সাথে জড়িতদের গ্রেফতারের চেষ্টা অব্যহত রাখে। মামলার একাধিক আসামি রামু এলাকায় গিয়ে আত্মগোপনে আছে মর্মে নিশ্চিত হয়ে পুলিশ দ্রুত রামু এলাকায় পৌঁছে মামলার এ দুই আসামিকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হন।
মূলত: রামু উপজেলার গর্জনীয়া -কচ্ছপীয়া এলাকা থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয় বলে ওসি জানিয়েছেন।
এদিকে মহেশখালী থানা সূত্র জানিয়েছে- গ্রেফতারকৃতদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের পর আদালতে উপস্থাপন করে ঘটনার বিষয়ে অধিকতর জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ডের আবেদন করা হতে পারে।
গত রবিবার রাত ৯টার দিকে তুচ্ছ ঘটনার জের ধরে বড় মহেশখালী আলমগীর ফরিদ টেকনিক্যাল কলেজ এলাকায় আরফাতকে পিটিয়ে গুরুতর আহত করা হয়। স্থানীয় সালাম মিয়া ড্রাইভারের নেতৃত্বে একদল দুষ্কৃতকারী তার উপর হামলা করে। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় চিকিৎসার জন্য আরফাতকে চট্টগ্রাম নিয়ে যাওয়া হয়। ওখানে একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।