Advertisement


মহেশখালীতে কীভাবে পায় এরা এতো পদক ? ( ভিডিও )

মহেশখালীতে বিভিন্ন সময় দেখা যায় অমুক নেতা বা অমুক ব্যক্তি বিশাল এক পদক পেয়েছে, স্বর্ণপদক! আসলে এ পদক কি? কিভাবে পায় এ সব পদক ? বার বার পদক পাওয়ার জন্য তিনি বা তারা ছাড়া যোগ্য কি আর কোনো ব্যক্তি নাই ? এ সব আসলেই পদক কি না ? পদকদতারাই বা কে ? 

জানাগেছে -কিছু ভণ্ড প্রকৃতির লোক বা ফেসবুক নেতা দূর মফস্বল এলাকার নিরীহ লোকজনকে চরম ধোঁকা দেওয়ার মানসিকতা থেকে বার বার টাকা দিয়ে হাস্যকর এ পদক কিনে নিচ্ছে। তার মধ্যে অন্যতম ব্যক্তি হিসেবে নাম শুনা যাচ্ছে মহেশখালীর ধলঘাটা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কামরুল ইসলামের। তার এ ধারাবাহিক পদকপ্রাপ্তি নিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য আসতে শুরু করেছে। অনেকে দাবি করছেন এ সব ভণ্ডামির রহস্য উন্মোচন করে জনসম্মুখে প্রকাশ করার। আগামী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ভোটারদের ধোঁকা দিতে অনেকই এ ‘পদককাণ্ড’ শুরু করেছে বলে সূত্রে প্রকাশ। এ নিয়ে আরও অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশের চেষ্টা রয়েছে আমাদের। 

সূত্র জানিয়েছে -এ ‘পদককাণ্ড’র মূল হোতা উঠে আসছে ঢাকায় বসবাস করা মহেশখালীর এক ব্যক্তির নাম। ওই ব্যক্তিও ঢাকায় পদকদাতা এমন নাম সর্বস্ব একাধিক সংগঠনের সাথে যুক্ত বলে তথ্য পাওয়া যাচ্ছে। প্রতিবছর মহেশখালীসহ সারাদেশে এমন ভুয়া পদক বিক্রি করে হাতিয়ে নেয় লাখ লাখ টাকা। এ চক্রটি এবার দেশের গণ্ডি পেরিয়ে পাশের দেশ ভারত থেকেও পদক এনে দেওয়ার নামে হাতিয়ে নিচ্ছে টাকা। 

ধলঘাটার চেয়ারম্যান নয় শুধু -মহেশখালীতে গত ‍দিনে এমন পদক জোগাড় করে এনে নানা বড় কাণ্ড ঘটিয়েছেন আরও একাধিক ব্যক্তি ও জনপ্রতিনিধি। 

এনিয়ে বিগত সময় এমন পদক বাণিজ্য নিয়ে অনুসন্ধানে মেনেছিল দেশের বেসরকারি টেলিভিশন ইন্ডিপেন্ডেন্ট এর অনুসন্ধান দল ‘তালাশ’ । তারা দুই পর্বে প্রকাশ করেছিল প্রতিবেদন। এ সব প্রতিবেদন দেখলে বোঝা যাবে কীভাবে মহেশখালীর নেতারা পদক নিচ্ছে আর এ পদক এনে এলাকায় হাস্যকর কাণ্ড সৃষ্টি করছে। 

দেখুন দুই পর্বের সে প্রতিবেদন >