কক্সবাজারের
মহেশখালীতে সম্পত্তির ভাগাভাগি নিয়ে বিরোধের জের ধরে আপন ভাই এর হাতে অপর
ভাই খুন হয়েছে। সোমবার (২০ জানুয়ারি) সকালে সংগঠিত এ খুনের ঘটনায় পুলিশ ৩
জনকে আটক করেছে। নিহত ব্যক্তির নাম শাহরিয়ার মোহাম্মদ সামু (২৩), তিনি
মহেশখালী পৌরসভার গোরকঘাটা এলাকার মৃত ছামাদ ভুঁইয়ার সন্তান।
নিহতের মা গোল বানু জানান- তাদের পিতার রেখে যাওয়া বাড়ি ভিটার সম্পত্তি সমান ভাবে ৪ ভাইকে ভাগ করে দেয়া হয়। উক্ত বাড়ি ভিটায় যে যার মতো করে বাড়ি তৈরি করে। আমাকে ও আমার ছোট ছেলে সামুকে সবার জায়গার পিছনে রাখে। আমাদের যাতায়াত করার মতো কোন জায়গা রাখেনি তারা। আমিও আমার ছোট ছেলে এই বিষয়ে প্রতিবাদ করায় বার বার ৩ সন্তান সাগর, মামুন ও খোকা তাদের বউদের হাতে মারধরসহ শারীরিক নির্যাতনের শিকার হই। সর্বশেষ সোমবার (২০ জানুয়ারি) আমাদের দেওয়া উক্ত ভিটার সামনে দিয়ে সীমানা পিলার নির্মাণ করে মামুন সাগর ও খোকা । এতে বাধা দেয় ছোট ছেলে সামু। এতে ৩ ভাই ক্ষিপ্ত হয়ে তারা সামুকে লাঠি ও ছুরিকাঘাত করে সামুকে হত্যা করে। তিনি তার ছেলের হত্যার বিচার চায় বলে বার বার অজ্ঞান হয়ে পড়েন।
নিহতের মা গোল বানু জানান- তাদের পিতার রেখে যাওয়া বাড়ি ভিটার সম্পত্তি সমান ভাবে ৪ ভাইকে ভাগ করে দেয়া হয়। উক্ত বাড়ি ভিটায় যে যার মতো করে বাড়ি তৈরি করে। আমাকে ও আমার ছোট ছেলে সামুকে সবার জায়গার পিছনে রাখে। আমাদের যাতায়াত করার মতো কোন জায়গা রাখেনি তারা। আমিও আমার ছোট ছেলে এই বিষয়ে প্রতিবাদ করায় বার বার ৩ সন্তান সাগর, মামুন ও খোকা তাদের বউদের হাতে মারধরসহ শারীরিক নির্যাতনের শিকার হই। সর্বশেষ সোমবার (২০ জানুয়ারি) আমাদের দেওয়া উক্ত ভিটার সামনে দিয়ে সীমানা পিলার নির্মাণ করে মামুন সাগর ও খোকা । এতে বাধা দেয় ছোট ছেলে সামু। এতে ৩ ভাই ক্ষিপ্ত হয়ে তারা সামুকে লাঠি ও ছুরিকাঘাত করে সামুকে হত্যা করে। তিনি তার ছেলের হত্যার বিচার চায় বলে বার বার অজ্ঞান হয়ে পড়েন।
এ
ঘটনার পর পুলিশ দ্রুত অভিযান চালিয়ে ঘটনার সাথে জড়িত ৩ ভাইকে আটক করেছে।
স্থানীয়রা জানান- নিহতের ভাই মহেশখালী আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের আইসিটি শিক্ষক
জিয়াউদ্দিন খোকার নেতৃত্বে এই খুনের ঘটনা সংগঠিত হয়েছে। ঘটনার পর আহত
অবস্থায় সামুকে উদ্ধার করে মহেশখালী হাসপাতালে নিয়ে আসা হলে ডাক্তার তাকে
মৃত ঘোষণা করে।
মহেশখালী থানার অফিসার ইন-চার্জ (ওসি) প্রভাষ চন্দ্র ধর ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেছেন এ ঘটনার সাথে জড়িতরা ইতোমধ্যে পুলিশের হাতে আটক রয়েছে। এ নিয়ে মামলার প্রস্তুতি চলছে।
মহেশখালী থানার অফিসার ইন-চার্জ (ওসি) প্রভাষ চন্দ্র ধর ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেছেন এ ঘটনার সাথে জড়িতরা ইতোমধ্যে পুলিশের হাতে আটক রয়েছে। এ নিয়ে মামলার প্রস্তুতি চলছে।