গতকাল সকাল ৮টা ১১ মিনিটে মহেশখালীতে ভূকম্পন অনুভূত হয়েছে। এসময় মহেশখালী
দ্বীপে প্রচণ্ড ঝাকুনি অনুভূত হয়। আল্পদিনের ব্যবধানে একের পর এক এই
ধারাবাহিক ভুমিকম্পের ফলে আতংকিত হয়ে পড়েছে উপকূলীয় এলাকার মানুষ।
আবহাওয়া অধিদফতর বলছে, রিখটার স্কেলে গতকালের এ ভূমিকম্পের তীব্রতা ছিল ৫। ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল মিয়ানমারে। ঢাকার আগারগাঁওয়ের ভূমিকম্প পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র থেকে উৎপত্তিস্থলের দূরত্ব ৪০৯ কিলোমিটার পূর্বে। তবে ইন্টারনেট সূত্রে জানাগেছে মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা- ইউএসজিএস জানিয়েছে রিখটার স্কেলে এই ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৫ দশমিক ৩। এর উৎপত্তিস্থল মিয়ানমারের মাওলাইক থেকে ৪০ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে। বিগত কয়েক বারের ভুমিকম্পের কেন্দ্রস্থল কক্সবাজারের উপকূলীয় এলাকার কাছাকাছি এলাকা মিয়ানমারে হওয়ায় এই এলাকায় ঝাকুনিটা অধিকতর বেশী অনুভূত হয়।
এদিকে গত ১৪ জানুয়ারি ভোর ৫ টায় একই মাত্রার ভূমিকম্প অনুভূত হয়। একই ভাবে ১২ এপ্রিল সন্ধ্যার পরে অধিকমাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানে এই উপকূলে। পরে ২৭ জুন ও ১ আগস্ট একাধিক দফায় ভূমিকম্প অনুভূত হয়।