প্রতিদিন হোটেল রেজিস্টার থানায় দেখাতে হবে
মহেশখালীতে সব ধরণের অশুভ তৎপরতা নিয়ন্ত্রণের লক্ষে উপজেলার আবাসিক হোটেলগুলোতে গতকাল আকষ্মিক ভাবে তল্লাসি অভিযান চালিয়েছে পুলিশ। এসময় সন্দেহজনক কাউকে আটক কিংবা কিছু জব্দ করা না গেলেও হোটেলে প্রাত্যহিক অতিথি আগমন-নির্গমনে হিসেব থানাকে অবগত করার জন্য বলা হয়েছে। গতকাল বেলা ৩ টার দিকে মহেশখালী থানার ওসি বাবুল চন্দ্র বনিকের নেতৃত্বে এই অভিযান পারিচালিত হয়।
অভিযানের একটি ইউনিটি থাকা এস.আই মোহাম্মদ হারুণ জানান পুলিশের ঊর্ধ্বতন মহলের নির্দেশে এই অভিযান চালানো হয়। পুলিশের উচ্চ পর্যায় থেকে আসা এই নির্দেশনায় সাংবাদিকদের সাথে নিয়ে এই অভিযান পরিচালনার নির্দেশনা রয়েছে বলে জানান তিনি। প্রাথমিক ভাবে মহেশখালী পৌর সদরের কয়েকটি আবাসিক হোটেলে এই অভিযান চালানো হয়। এর মধ্যে কুদ্দুস মার্কেটের সিগার্ট, নুরুল হক হোটেল ও আদিনাথ সড়কের গ্রীন প্যালেস সহ ৪ টি হোটেলে এই অভিযান চালানো হয়। অভিযানের নেতৃত্বে থাকা মহেশখালী থানার ওসি বাবুল চন্দ্র বনিক জানান সাব ধরণের অপরাধ নিয়ন্ত্রণের লক্ষে এই তল্লাসি অভিযান চালানো হচ্ছে। উপজেলার সন্দেহজনক সব জায়গায় পুলিশের নজরদারি রয়েছে। হোটেলে কক্ষ ভাড়া নিয়ে কেউ সন্দেহজনক কিছু করছে কিনা তা খতিয়ে দেখতেই উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তার নির্দেশে এই অভিযান চালানো হয়। নিরাপত্তার খতিরে হোটেলে স্থানীয় ভাবে কোন ব্যাসেলর ভাড়া থাকছে কিনা, তাদের পরিচয় কি নির্ণয় করা হবে। ইতোমধ্যে বিভিন্ন স্থাপনায় গোপন সিসি ক্যামেরার নিয়ন্ত্রণসহ গোয়েন্দা নজরদারী বাড়ানো হয়েছে বলে জানান তিনি।
অভিযানের একটি ইউনিটি থাকা এস.আই মোহাম্মদ হারুণ জানান পুলিশের ঊর্ধ্বতন মহলের নির্দেশে এই অভিযান চালানো হয়। পুলিশের উচ্চ পর্যায় থেকে আসা এই নির্দেশনায় সাংবাদিকদের সাথে নিয়ে এই অভিযান পরিচালনার নির্দেশনা রয়েছে বলে জানান তিনি। প্রাথমিক ভাবে মহেশখালী পৌর সদরের কয়েকটি আবাসিক হোটেলে এই অভিযান চালানো হয়। এর মধ্যে কুদ্দুস মার্কেটের সিগার্ট, নুরুল হক হোটেল ও আদিনাথ সড়কের গ্রীন প্যালেস সহ ৪ টি হোটেলে এই অভিযান চালানো হয়। অভিযানের নেতৃত্বে থাকা মহেশখালী থানার ওসি বাবুল চন্দ্র বনিক জানান সাব ধরণের অপরাধ নিয়ন্ত্রণের লক্ষে এই তল্লাসি অভিযান চালানো হচ্ছে। উপজেলার সন্দেহজনক সব জায়গায় পুলিশের নজরদারি রয়েছে। হোটেলে কক্ষ ভাড়া নিয়ে কেউ সন্দেহজনক কিছু করছে কিনা তা খতিয়ে দেখতেই উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তার নির্দেশে এই অভিযান চালানো হয়। নিরাপত্তার খতিরে হোটেলে স্থানীয় ভাবে কোন ব্যাসেলর ভাড়া থাকছে কিনা, তাদের পরিচয় কি নির্ণয় করা হবে। ইতোমধ্যে বিভিন্ন স্থাপনায় গোপন সিসি ক্যামেরার নিয়ন্ত্রণসহ গোয়েন্দা নজরদারী বাড়ানো হয়েছে বলে জানান তিনি।