আমি কুতুবজোম ইউনিয়ন যুবলীগ শাখার সভাপতি জনাব গোলাম কিবরিয়া সিকদার। আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা মামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
আমি গোলাম কিবরিয়া সিকদার একজন সৎ, নিষ্ঠাবান ও মুজিব আদর্শে দীক্ষিত আওয়ামী লীগ পরিবারের সন্তান। আমি এবং আমার পরিবার আজীবন আওয়ামী রাজনীতির সাথে জড়িত। আমি এক জমিদার পরিবারের সন্তান এবং এর পাশাপাশি চিংড়ি মাছের প্রজেক্ট, লবণের মাঠ এবং ঠিকাদারির কাজে জড়িত। আমার কোন প্রকারের মাদক ব্যবসার সাথে সম্পৃক্ততা নেই। আমি কুতুবজোম ইউনিয়ন যুবলীগের নির্বাচিত সভাপতি। এছাড়াও লাল মোহাম্মদ সিকদার পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নির্বাচিত সভাপতির গুরুত্বপূর্ণ পদে রয়েছি। সম্প্রতি ৫ই জুলাই ঘটে যাওয়া বড় মহেশখালী ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ডের পূর্ব ফকিরা ঘোনার বাসিন্দা গিয়াস উদ্দিনের বাড়িতে মাদকের বিরুদ্ধে অভিযান চালায় মহেশখালী থানা পুলিশ। আমার বাড়ি কুতুজোম ইউনিয়নের লাল মোহাম্মদ সিকদার পাড়া আর ঘটনাস্থল বড় মহেশখালী ইউনিয়নের ফকিরা ঘোনা। আমার ইউনিয়ন আর ঘটনাস্থলের সাথে কোন প্রকার সম্পৃক্ততা নেই। তারপরও ভাগ্যের নির্মম পরিহাস এই মামলায় আমাকে সর্বশেষ ৭ নং আসামি করা হয়েছে। আমাদের নিজেদের মধ্যে নোংরা রাজনৈতিক গ্যাঁড়াকলে পড়ে ষড়যন্ত্রের শিকার হচ্ছি। আজীবন আমি মাদকের বিরুদ্ধে লড়াই করেছি এবং মাদকের বিরুদ্ধে আমার অবস্থান ছিল জিরো টলারেন্স।
কিন্তু ভাগ্যের নির্মম পরিহাস আমার জনপ্রিয়তার কারণে কিছু কুচক্রী মহলের রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার হয়েছি এবং রাজনৈতিক রোষানলে পড়ে কুচক্রী মহলের প্ররোচনায় আমার বিরুদ্ধে যে মাদকের মামলায় ৭ নং আসামী করা হয়েছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন এবং উদ্দেশ্য প্রণোদিত। পার্টিতে গ্রুপিং, ব্যক্তিগত দ্বন্দ্ব ও অতীতের ভোটকে কেন্দ্র করে আমাকে ফাঁসানো হয়েছে।
গতকাল "মহেশখালীর সব খবর" ওয়েবসাইট হতে "মহেশখালীতে যুবলীগ নেতার ইয়াবা ব্যবসা" শিরোনামে খবরটি প্রকাশিত হয়। খবরটি সম্পূর্ণ মিথ্যা, ভুয়া ও মানহানিকর বলে দাবি করি। একইসাথে সামাজিক যোগাযোগ গণমাধ্যমে এমন মিথ্যাচারেরও নিন্দা জানাই। আগামীতে এমন মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ না করার জন্য সাংবাদিক ভাইদের প্রতি অনুরোধ রইল। মূলত আমি রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার বলে জোর দাবি করি। আমি কোন অনৈতিক, অসামাজিক কার্যকলাপ এবং ইয়াবা ব্যবসার সাথে জড়িত নয়। উক্ত ঘটনার পূর্বে আমি ও আমার পরিবারের কোন সদস্যরই থানায় সাধারণ ডায়েরিও ছিল না। এ নিয়ে প্রশাসন সহ দলের ঊর্ধ্বতন নেতৃবৃন্দকে বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান জানায়। সে সাথে সঠিক, সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে আসল অপরাধীকে সনাক্ত করে নিরীহ আমাকে এই মিথ্যা মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হউক।
প্রতিবাদকারীঃ
গোলাম কিবরিয়া সিকদার
সভাপতি-
কুতুবজোম ইউনিয়ন যুবলীগ
মহেশখালী।।
আমি গোলাম কিবরিয়া সিকদার একজন সৎ, নিষ্ঠাবান ও মুজিব আদর্শে দীক্ষিত আওয়ামী লীগ পরিবারের সন্তান। আমি এবং আমার পরিবার আজীবন আওয়ামী রাজনীতির সাথে জড়িত। আমি এক জমিদার পরিবারের সন্তান এবং এর পাশাপাশি চিংড়ি মাছের প্রজেক্ট, লবণের মাঠ এবং ঠিকাদারির কাজে জড়িত। আমার কোন প্রকারের মাদক ব্যবসার সাথে সম্পৃক্ততা নেই। আমি কুতুবজোম ইউনিয়ন যুবলীগের নির্বাচিত সভাপতি। এছাড়াও লাল মোহাম্মদ সিকদার পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নির্বাচিত সভাপতির গুরুত্বপূর্ণ পদে রয়েছি। সম্প্রতি ৫ই জুলাই ঘটে যাওয়া বড় মহেশখালী ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ডের পূর্ব ফকিরা ঘোনার বাসিন্দা গিয়াস উদ্দিনের বাড়িতে মাদকের বিরুদ্ধে অভিযান চালায় মহেশখালী থানা পুলিশ। আমার বাড়ি কুতুজোম ইউনিয়নের লাল মোহাম্মদ সিকদার পাড়া আর ঘটনাস্থল বড় মহেশখালী ইউনিয়নের ফকিরা ঘোনা। আমার ইউনিয়ন আর ঘটনাস্থলের সাথে কোন প্রকার সম্পৃক্ততা নেই। তারপরও ভাগ্যের নির্মম পরিহাস এই মামলায় আমাকে সর্বশেষ ৭ নং আসামি করা হয়েছে। আমাদের নিজেদের মধ্যে নোংরা রাজনৈতিক গ্যাঁড়াকলে পড়ে ষড়যন্ত্রের শিকার হচ্ছি। আজীবন আমি মাদকের বিরুদ্ধে লড়াই করেছি এবং মাদকের বিরুদ্ধে আমার অবস্থান ছিল জিরো টলারেন্স।
কিন্তু ভাগ্যের নির্মম পরিহাস আমার জনপ্রিয়তার কারণে কিছু কুচক্রী মহলের রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার হয়েছি এবং রাজনৈতিক রোষানলে পড়ে কুচক্রী মহলের প্ররোচনায় আমার বিরুদ্ধে যে মাদকের মামলায় ৭ নং আসামী করা হয়েছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন এবং উদ্দেশ্য প্রণোদিত। পার্টিতে গ্রুপিং, ব্যক্তিগত দ্বন্দ্ব ও অতীতের ভোটকে কেন্দ্র করে আমাকে ফাঁসানো হয়েছে।
গতকাল "মহেশখালীর সব খবর" ওয়েবসাইট হতে "মহেশখালীতে যুবলীগ নেতার ইয়াবা ব্যবসা" শিরোনামে খবরটি প্রকাশিত হয়। খবরটি সম্পূর্ণ মিথ্যা, ভুয়া ও মানহানিকর বলে দাবি করি। একইসাথে সামাজিক যোগাযোগ গণমাধ্যমে এমন মিথ্যাচারেরও নিন্দা জানাই। আগামীতে এমন মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ না করার জন্য সাংবাদিক ভাইদের প্রতি অনুরোধ রইল। মূলত আমি রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার বলে জোর দাবি করি। আমি কোন অনৈতিক, অসামাজিক কার্যকলাপ এবং ইয়াবা ব্যবসার সাথে জড়িত নয়। উক্ত ঘটনার পূর্বে আমি ও আমার পরিবারের কোন সদস্যরই থানায় সাধারণ ডায়েরিও ছিল না। এ নিয়ে প্রশাসন সহ দলের ঊর্ধ্বতন নেতৃবৃন্দকে বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান জানায়। সে সাথে সঠিক, সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে আসল অপরাধীকে সনাক্ত করে নিরীহ আমাকে এই মিথ্যা মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হউক।
প্রতিবাদকারীঃ
গোলাম কিবরিয়া সিকদার
সভাপতি-
কুতুবজোম ইউনিয়ন যুবলীগ
মহেশখালী।।
