বিশেষ প্রতিনিধি।।
কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ তিন রোহিঙ্গা যুবক নিহত হয়েছেন।
বিজিবির দাবি, নিহত রোহিঙ্গারা ইয়াবাকারবারি। নিহত নুর আলম (৪৫) তুমব্রু কোনারপাড়া মৃত জুলুর মুল্লুকের ছেলে, মো. হামিদ (২৫) উখিয়ার বালু্খালী ১নং ক্যাম্পের গুরা মিয়ার ছেলে এবং নাজির হোসেন (২৫) কুতুপালং ২নং ক্যাম্পের ছৈয়দ হোসেনের ছেলে।
বুধবার দিনগত রাত পৌনে ৪টার দিকে উখিয়া উপজেলার রাজাপালং ইউনিয়নের জলিলের গোদা নামক স্থানে এ বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে।
কক্সবাজার-৩৪ বিজিবির অধিনায়ক লে. কর্নেল আলী হায়দার আজাদ আহমেদ বিপিএম জানান, গোপন খবর পেয়ে তুমব্রু বিওপির সদস্যদের নিয়ে উখিয়ার জলিলের খোদা নামক স্থানে অবস্থান নেন বিজিবি সদস্যরা।
ভোরে পাচারকারী দলের গতিরোধ করতে চাইলে বিজিবি সদস্যদের লক্ষ্য করে এলোপাতাড়ি গুলি ছোড়ে তারা।
বিজিবি সদস্যরাও আত্মরক্ষার্থে পাল্টা গুলি করে। এ সময় পাচারকারীরা পার্শ্ববর্তী পাহাড়ে ভেতরে চলে যায়। ঘটনাস্থল থেকে তিনজনকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করে উখিয়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন।
ঘটনাস্থল থেকে তিন লাখ পিস ইয়াবা, দুটি পাইপগান, পাঁচ রাউন্ড কার্তুজ উদ্ধার করা হয়। উদ্ধারকৃত ইয়াবার মূল্য প্রায় ৯ কোটি টাকা।
বিষয়টি উখিয়া থানাকে অবহিত করলে পুলিশ নিহত ইয়াবা পাচারকারীদের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার মর্গে পাঠায়।
কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ তিন রোহিঙ্গা যুবক নিহত হয়েছেন।
বিজিবির দাবি, নিহত রোহিঙ্গারা ইয়াবাকারবারি। নিহত নুর আলম (৪৫) তুমব্রু কোনারপাড়া মৃত জুলুর মুল্লুকের ছেলে, মো. হামিদ (২৫) উখিয়ার বালু্খালী ১নং ক্যাম্পের গুরা মিয়ার ছেলে এবং নাজির হোসেন (২৫) কুতুপালং ২নং ক্যাম্পের ছৈয়দ হোসেনের ছেলে।
বুধবার দিনগত রাত পৌনে ৪টার দিকে উখিয়া উপজেলার রাজাপালং ইউনিয়নের জলিলের গোদা নামক স্থানে এ বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে।
কক্সবাজার-৩৪ বিজিবির অধিনায়ক লে. কর্নেল আলী হায়দার আজাদ আহমেদ বিপিএম জানান, গোপন খবর পেয়ে তুমব্রু বিওপির সদস্যদের নিয়ে উখিয়ার জলিলের খোদা নামক স্থানে অবস্থান নেন বিজিবি সদস্যরা।
ভোরে পাচারকারী দলের গতিরোধ করতে চাইলে বিজিবি সদস্যদের লক্ষ্য করে এলোপাতাড়ি গুলি ছোড়ে তারা।
বিজিবি সদস্যরাও আত্মরক্ষার্থে পাল্টা গুলি করে। এ সময় পাচারকারীরা পার্শ্ববর্তী পাহাড়ে ভেতরে চলে যায়। ঘটনাস্থল থেকে তিনজনকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করে উখিয়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন।
ঘটনাস্থল থেকে তিন লাখ পিস ইয়াবা, দুটি পাইপগান, পাঁচ রাউন্ড কার্তুজ উদ্ধার করা হয়। উদ্ধারকৃত ইয়াবার মূল্য প্রায় ৯ কোটি টাকা।
বিষয়টি উখিয়া থানাকে অবহিত করলে পুলিশ নিহত ইয়াবা পাচারকারীদের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার মর্গে পাঠায়।