প্রতি বছর এ ছড়া দিয়ে শত শত পরিবারের এসব বসতভিটে তলিয়ে গেলেও সুনজর নেই স্থানীয় জনপ্রতিনিধির। এছাড়াও এ ছড়া দিয়ে রাত-বিরেতে চলাচল করে হাজার হাজার মানুষ, ফলে বর্ষাকালে চরম ভোগান্তি পোহান তাঁরা।
এদিকে বর্ষা মৌসুম এলেই ছড়ার দুই পাশের সীমান্তে থাকা ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো স্বেচ্ছাশ্রমে ছোট পরিসরে ছড়ার পাড়ে সাময়িক বাঁধ দিয়ে পাহাড়ি ঢল থেকে বসতি জমি রক্ষার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে গেলেও কোনভাবেই ভিটা রক্ষা করা যাচ্ছে না। তাই সরকারিভাবে ছড়ার দুপাশে গ্রেট ওয়াল তৈরির জন্য এলাকাবাসী স্থানীয় সরকারের (ইউনিয়ন চেয়ারম্যান, উপজেলা চেয়ারম্যান, উপজেলা প্রশাসন, পানি উন্নয়ন বোর্ড ও সাংসদ সদস্য) সহযোগিতার জন্য অনুরোধ করছেন। কিন্তু এর প্রতিকারে সরকারিভাবে কোন উদ্যোগ নেওয়া হবে কিনা তা নিয়ে শঙ্কিতা আছেন সকলে।
স্থানীয়রা বলছেন ছড়ার দুপাশে থাকা অবহেলিত পরিবারগুলোর এ বোবাকান্না দেখার কেউ নেই। এলাকার জনবান্ধব ও উন্নয়নবান্ধব চেয়ারম্যান তারেক বিন ওসমান শরীফের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি বিশেষ করে, যাতে বর্ষাকাল আসার আগেই তিনি ছড়ার দুপাশে গ্রেট ওয়াল নির্মানের উদ্যোগ নেন। তাছাড়া স্থানীয় সরকার এখনও যদি মানবিক দিক বিবেচনা করে গ্রেট ওয়াল নির্মানের উদ্যোগ গ্রহণ করেন তাহলে হয়তো পাহাড়ী ঢল থেকে ছড়ার দুপাড়ের এসব পরিবার বসতভিটা ও ঘরবাড়ি রক্ষা পাবে।