তেল পরিশোধনে বিনিয়োগ করতে চায় প্রায় ২৬ কোটি টাকা, সমীক্ষা সম্পন্ন; সাত হাজার শ্রমিকের কর্মসংস্থান হবে
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক।। মহেশখালী আসতে চায় মার্কিন কোম্পানি। মহেশখালীতে ৫০০ একর জমি চেয়ে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) কাছে ইতিমধ্যে দুই দফায় প্রস্তাব পাঠিয়েছে মার্কিন কোম্পানি ম্যাক ওয়ান। এ সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে প্রথম আলো।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে -মহেশখালী অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগের আগ্রহ দেখিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনভিত্তিক ম্যাক ওয়ান ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি লিমিটেড। সেখানে তেল পরিশোধন করে এশিয়ার বাজারে রপ্তানি করতে চায় তারা। মহেশখালীতে ৫০০ একর জমি চেয়ে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) কাছে ইতিমধ্যে প্রস্তাব পাঠিয়েছে ম্যাক ওয়ান। জমি পেলে এই অর্থনৈতিক অঞ্চলে কোম্পানিটির ৩০০ কোটি ডলার বিনিয়োগের পরিকল্পনা রয়েছে, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ২৫ হাজার ৫০০ কোটি টাকা।
বেজার তথ্য অনুযায়ী মার্কিন কোম্পানিটি মহেশখালীর ধলঘাটায় অবস্থিত অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগের আগ্রহ দেখিয়ে বিদায়ী ২০২০ সালের সেপ্টেম্বরে প্রথম বেজাকে চিঠি দেয়। ২৩ জানুয়ারি আবার বেজাকে চিঠি দেয় তারা। তাতে জানিয়েছে, অর্থনৈতিক অঞ্চলে জমির ব্যবস্থা হলে তারা সেখানে প্রতিদিন দুই লাখ ব্যারেল অপরিশোধিত তেল পরিশোধন করে তা শুধু এশিয়ার বাজারে রপ্তানি করবে। এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করতে আগামী এপ্রিলে বাংলাদেশে আসার আগ্রহও দেখিয়েছেন ম্যাক ওয়ান ডেভেলপমেন্টের প্রেসিডেন্ট কেরি ম্যাকেনা।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে -মহেশখালী অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগের আগ্রহ দেখিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনভিত্তিক ম্যাক ওয়ান ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি লিমিটেড। সেখানে তেল পরিশোধন করে এশিয়ার বাজারে রপ্তানি করতে চায় তারা। মহেশখালীতে ৫০০ একর জমি চেয়ে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) কাছে ইতিমধ্যে প্রস্তাব পাঠিয়েছে ম্যাক ওয়ান। জমি পেলে এই অর্থনৈতিক অঞ্চলে কোম্পানিটির ৩০০ কোটি ডলার বিনিয়োগের পরিকল্পনা রয়েছে, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ২৫ হাজার ৫০০ কোটি টাকা।
বেজার তথ্য অনুযায়ী মার্কিন কোম্পানিটি মহেশখালীর ধলঘাটায় অবস্থিত অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগের আগ্রহ দেখিয়ে বিদায়ী ২০২০ সালের সেপ্টেম্বরে প্রথম বেজাকে চিঠি দেয়। ২৩ জানুয়ারি আবার বেজাকে চিঠি দেয় তারা। তাতে জানিয়েছে, অর্থনৈতিক অঞ্চলে জমির ব্যবস্থা হলে তারা সেখানে প্রতিদিন দুই লাখ ব্যারেল অপরিশোধিত তেল পরিশোধন করে তা শুধু এশিয়ার বাজারে রপ্তানি করবে। এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করতে আগামী এপ্রিলে বাংলাদেশে আসার আগ্রহও দেখিয়েছেন ম্যাক ওয়ান ডেভেলপমেন্টের প্রেসিডেন্ট কেরি ম্যাকেনা।
তাদের বিনিয়োগের আগ্রহ দেখানো মানে হলো, বাংলাদেশকে নিয়ে তারা চিন্তা করছে। তারা আগামী এপ্রিলে বাংলাদেশে আসতে চায়।
পবন চৌধুরী, নির্বাহী চেয়ারম্যান, বেজা।
এ সম্পর্কে বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান পবন চৌধুরী বলেন, ‘ম্যাক ওয়ান কোম্পানি পুরোপুরি রপ্তানিমুখী একটি প্রতিষ্ঠান। তারা যে বাংলাদেশে বিনিয়োগের আগ্রহ দেখিয়েছে, এটাই আমাদের জন্য বড় ইতিবাচক। তাদের বিনিয়োগের আগ্রহ দেখানো মানে হলো, বাংলাদেশকে নিয়ে তারা চিন্তা করছে। তারা আগামী এপ্রিলে বাংলাদেশে আসতে চায়। বাকি আলোচনা হবে সরাসরি।’
জানা গেছে, মহেশখালীতে বিনিয়োগ করতে এরই মধ্যে ম্যাক ওয়ান কোম্পানি একটি সমীক্ষাও সম্পন্ন করেছে। জমি পেলে কোম্পানিটি ইঞ্জিনিয়ারিং, প্রকিউরমেন্ট অ্যান্ড কনস্ট্রাকশন (ইপিসি) পদ্ধতিতে বিনিয়োগ করবে।
ম্যাক ওয়ান কোম্পানিও দীর্ঘদিন ধরে তেলের ব্যবসা করে আসছে। বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যানকে পাঠানো চিঠিতে ওয়াশিংটনভিত্তিক কোম্পানিটি জানিয়েছে, তেল পরিশোধন ছাড়াও তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাস (এলপিজি) ও বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের কাজ করছে। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও তারা এই দুটি খাতে বিনিয়োগ করতে চায়। এই খাতে স্থানীয় অংশীদারত্বের মাধ্যমে এরই মধ্যে বেশ কয়েকটি সমীক্ষা করা হয়েছে। বাংলাদেশকে একটি উদীয়মান অর্থনীতির দেশ উল্লেখ করে কোম্পানিটি জানায়, অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগে যেসব প্রণোদনা রয়েছে, তারা সেসব পর্যালোচনা করে এখানে বিনিয়োগে আগ্রহ দেখিয়েছে। যদি প্রথম পর্যায়ে নেওয়া প্রকল্পে সফল হওয়া যায়, তাহলে দ্বিতীয় পর্যায়ে আরও ২ লাখ ব্যারেল তেল পরিশোধনের ব্যবস্থা করা হবে।
যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানিটি তার প্রস্তাবে আরও বলেছে, প্রস্তাবিত তেল পরিশোধন প্রকল্পে সাত হাজার দক্ষ ও আধা দক্ষ শ্রমিকের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হবে। বাংলাদেশ থেকেই নেওয়া হবে শ্রমিক। প্রাথমিক যে সমীক্ষা করা হয়েছে, তাতে তেল শোধনাগারের পাশাপাশি একটি জেটিরও প্রয়োজন হবে। ৫০ বছরের লিজে জমি নিতে চায় তারা। এই বিনিয়োগে অর্থায়ন করবে যুক্তরাষ্ট্রের এক্সপোর্ট ইমপোর্ট ব্যাংক (এক্সিম ব্যাংক)। কোম্পানিটি বলেছে, বিশ্বজুড়ে এখন মহামারির আতঙ্ক চলছে। করোনা পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই তারা বাংলাদেশে আসতে চায়।
বেজার কর্মকর্তারা বলছেন, কক্সবাজারের মহেশখালী ভৌগোলিকভাবে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সেখানে এরই মধ্যে জাপান ও সিঙ্গাপুর বিনিয়োগ করেছে। এ ছাড়া কয়েকটি বিদ্যুৎকেন্দ্রের কাজও চলছে। এর ওপর যুক্তরাষ্ট্র থেকে নতুন প্রস্তাব এল
জানা গেছে, মহেশখালীতে বিনিয়োগ করতে এরই মধ্যে ম্যাক ওয়ান কোম্পানি একটি সমীক্ষাও সম্পন্ন করেছে। জমি পেলে কোম্পানিটি ইঞ্জিনিয়ারিং, প্রকিউরমেন্ট অ্যান্ড কনস্ট্রাকশন (ইপিসি) পদ্ধতিতে বিনিয়োগ করবে।
ম্যাক ওয়ান কোম্পানিও দীর্ঘদিন ধরে তেলের ব্যবসা করে আসছে। বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যানকে পাঠানো চিঠিতে ওয়াশিংটনভিত্তিক কোম্পানিটি জানিয়েছে, তেল পরিশোধন ছাড়াও তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাস (এলপিজি) ও বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের কাজ করছে। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও তারা এই দুটি খাতে বিনিয়োগ করতে চায়। এই খাতে স্থানীয় অংশীদারত্বের মাধ্যমে এরই মধ্যে বেশ কয়েকটি সমীক্ষা করা হয়েছে। বাংলাদেশকে একটি উদীয়মান অর্থনীতির দেশ উল্লেখ করে কোম্পানিটি জানায়, অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগে যেসব প্রণোদনা রয়েছে, তারা সেসব পর্যালোচনা করে এখানে বিনিয়োগে আগ্রহ দেখিয়েছে। যদি প্রথম পর্যায়ে নেওয়া প্রকল্পে সফল হওয়া যায়, তাহলে দ্বিতীয় পর্যায়ে আরও ২ লাখ ব্যারেল তেল পরিশোধনের ব্যবস্থা করা হবে।
যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানিটি তার প্রস্তাবে আরও বলেছে, প্রস্তাবিত তেল পরিশোধন প্রকল্পে সাত হাজার দক্ষ ও আধা দক্ষ শ্রমিকের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হবে। বাংলাদেশ থেকেই নেওয়া হবে শ্রমিক। প্রাথমিক যে সমীক্ষা করা হয়েছে, তাতে তেল শোধনাগারের পাশাপাশি একটি জেটিরও প্রয়োজন হবে। ৫০ বছরের লিজে জমি নিতে চায় তারা। এই বিনিয়োগে অর্থায়ন করবে যুক্তরাষ্ট্রের এক্সপোর্ট ইমপোর্ট ব্যাংক (এক্সিম ব্যাংক)। কোম্পানিটি বলেছে, বিশ্বজুড়ে এখন মহামারির আতঙ্ক চলছে। করোনা পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই তারা বাংলাদেশে আসতে চায়।
বেজার কর্মকর্তারা বলছেন, কক্সবাজারের মহেশখালী ভৌগোলিকভাবে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সেখানে এরই মধ্যে জাপান ও সিঙ্গাপুর বিনিয়োগ করেছে। এ ছাড়া কয়েকটি বিদ্যুৎকেন্দ্রের কাজও চলছে। এর ওপর যুক্তরাষ্ট্র থেকে নতুন প্রস্তাব এল