নিউজরুম।। মহেশখালীতে বেশ কিছুদিন ধরে কম মূল্যে টিসিবি পণ্য বিক্রি হয়ে আসলেও সাধারণ মানুষে জানে না কোথায় কখন কিভাবে এ পণ্য বিক্রি হচ্ছে। কিভাবে পাবেন এ পণ্য। সাধারণ ভোক্তাদের এক ধরণের ধোঁয়াশার মধ্যে রেখেই মহেশখালীতে চলছে এ টিসিবির কার্যক্রম। তবে কারা বিক্রি করছে এসব পণ্য বা কারাই কিনছে তা? এ নিয়ে নানা প্রশ্নের সৃষ্টি হয়েছে। কেনইবা টিসিবির পণ্য বিক্রির বিষয়টি প্রয়োজন মতো প্রকাশ বা প্রচার করা হচ্ছে না -তা জানে না অনেকই।
সূত্র জানিয়েছে- নানা কারণে দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতির পটভূমিতে সরকার নিত্যপণ্যের দামের লাগাম টানতে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)'র মাধ্যমে পণ্য বিক্রির উদ্যোগ নেন। তুলামূলক কম মূল্যে তেল, পিয়াজ, ডাল ও চিনিসহ বিভিন্ন পণ্য প্রকাশ্য বিক্রি হওয়ার কথা রয়েছে। গেল করোনা সংক্রমনের প্রথমদিক থেকে মহেশখালীতে টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু হলেও শুরুরদিক থেকে এক ধরণের রহস্যজনক গোপনীয়তা লক্ষ্য করা যায়।
তথ্য বলছে- অনেক সময় সংশ্লিষ্ট ডিলার যথাসময়ে পণ্য না আনাসহ যথাযথ উপায়ে বিক্রি না করার অভিযোগও রয়েছে। ঘোষণা দিয়ে ব্যানার টাঙিয়ে এ পণ্য বিক্রি করার চর্চা থাকলেও মহেশখালীতে তা করা হয়নি কখনও। এক ধরণের গোপনীয়তার ভেতর চলছে সব কার্যক্রম। ডিলার বা প্রশাসনের পক্ষ থেকে বিষয়টি জনগণকে জানানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়নি কখনও। কখন কোথায় এসব পণ্য বিক্রি হবে তাও জানতে দেওয়া হয়নি মানুষকে। নিয়মিত পণ্য না আনা ও বিক্রি না করার অভিযোগও রয়েছে সংশ্লিষ্ট ডিলারের বিরুদ্ধে।
এমন অভিযোগে বিগত সময় মহেশখালীতে গোরকঘাটায় ফরসুন ভ্যারাইটি স্টোর ও মেসার্স সাজ্জাদ এন্টারপ্রাইজ নামের দুইটি প্রতিষ্ঠানের ডিলারশিপও বাতিল করা হয়েছিল বলে জানা যায়। বর্তমানে সাজ্জাদ এন্টারপ্রাইজ নামের একটি ডিলারশিপের আওতায় সময়ে সময়ে গোরকঘাটায় এ পণ্য বিক্রি করা হয়। কিন্তু রহস্যজনক কারণে এ সব পণ্য বিক্রির আগাম টাইম সিডিউল কোথাও প্রকাশ বা প্রচার করা হয় না।
সূত্র জানিয়েছে- টিসিবির ডিলারের সাথে আঁতাতের মাধ্যমে বার বারই পণ্য কিনে নিয়ে যাচ্ছেন একই ব্যক্তি। তথ্য রয়েছে- ঘুরেফিরে কতিপয় নেতৃত্বস্থানীয় লোক, সরকারি চাকরিজীবী ও নিদিষ্ট কিছু ব্যক্তি পচ্ছেন এ সব পণ্য। তাছাড়া নিজেদের লোক দিয়ে পণ্য কিনিয়ে খোলা বাজারে বিক্রি হচ্ছে বলেও অনেকের ধারণা। টিসিবির উর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও এমন ধারণা পোষণ করেন যে- ঘুরেফিরে একই সিন্ডিকেট বার বার পণ্য কিনে মজুদ বা খোলা বাজারে বিক্রি করছেন। আর সংশ্লিষ্টদের সাথে আঁতাত থাকায় এ সব পণ্য বিক্রিতে রহস্যজন লুকোচুরি অবলম্বন করা হয়।
জানা গেছে- মহেশখালী প্রকল্প বাস্তবায় অফিসের আওতায় টিসিবির এ পণ্য বিক্রি হয়। এ অফিস সূত্র জানিয়েছেন- বর্তমানে একজন ডিলারই টিসিবির পণ্য বিক্রি করছেন। কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) এর অনুমোদন পেলে আরও একজন ডিলার নিয়োগ করা হবে।
সূত্র জানিয়েছে- নানা কারণে দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতির পটভূমিতে সরকার নিত্যপণ্যের দামের লাগাম টানতে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)'র মাধ্যমে পণ্য বিক্রির উদ্যোগ নেন। তুলামূলক কম মূল্যে তেল, পিয়াজ, ডাল ও চিনিসহ বিভিন্ন পণ্য প্রকাশ্য বিক্রি হওয়ার কথা রয়েছে। গেল করোনা সংক্রমনের প্রথমদিক থেকে মহেশখালীতে টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু হলেও শুরুরদিক থেকে এক ধরণের রহস্যজনক গোপনীয়তা লক্ষ্য করা যায়।
তথ্য বলছে- অনেক সময় সংশ্লিষ্ট ডিলার যথাসময়ে পণ্য না আনাসহ যথাযথ উপায়ে বিক্রি না করার অভিযোগও রয়েছে। ঘোষণা দিয়ে ব্যানার টাঙিয়ে এ পণ্য বিক্রি করার চর্চা থাকলেও মহেশখালীতে তা করা হয়নি কখনও। এক ধরণের গোপনীয়তার ভেতর চলছে সব কার্যক্রম। ডিলার বা প্রশাসনের পক্ষ থেকে বিষয়টি জনগণকে জানানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়নি কখনও। কখন কোথায় এসব পণ্য বিক্রি হবে তাও জানতে দেওয়া হয়নি মানুষকে। নিয়মিত পণ্য না আনা ও বিক্রি না করার অভিযোগও রয়েছে সংশ্লিষ্ট ডিলারের বিরুদ্ধে।
এমন অভিযোগে বিগত সময় মহেশখালীতে গোরকঘাটায় ফরসুন ভ্যারাইটি স্টোর ও মেসার্স সাজ্জাদ এন্টারপ্রাইজ নামের দুইটি প্রতিষ্ঠানের ডিলারশিপও বাতিল করা হয়েছিল বলে জানা যায়। বর্তমানে সাজ্জাদ এন্টারপ্রাইজ নামের একটি ডিলারশিপের আওতায় সময়ে সময়ে গোরকঘাটায় এ পণ্য বিক্রি করা হয়। কিন্তু রহস্যজনক কারণে এ সব পণ্য বিক্রির আগাম টাইম সিডিউল কোথাও প্রকাশ বা প্রচার করা হয় না।
সূত্র জানিয়েছে- টিসিবির ডিলারের সাথে আঁতাতের মাধ্যমে বার বারই পণ্য কিনে নিয়ে যাচ্ছেন একই ব্যক্তি। তথ্য রয়েছে- ঘুরেফিরে কতিপয় নেতৃত্বস্থানীয় লোক, সরকারি চাকরিজীবী ও নিদিষ্ট কিছু ব্যক্তি পচ্ছেন এ সব পণ্য। তাছাড়া নিজেদের লোক দিয়ে পণ্য কিনিয়ে খোলা বাজারে বিক্রি হচ্ছে বলেও অনেকের ধারণা। টিসিবির উর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও এমন ধারণা পোষণ করেন যে- ঘুরেফিরে একই সিন্ডিকেট বার বার পণ্য কিনে মজুদ বা খোলা বাজারে বিক্রি করছেন। আর সংশ্লিষ্টদের সাথে আঁতাত থাকায় এ সব পণ্য বিক্রিতে রহস্যজন লুকোচুরি অবলম্বন করা হয়।
জানা গেছে- মহেশখালী প্রকল্প বাস্তবায় অফিসের আওতায় টিসিবির এ পণ্য বিক্রি হয়। এ অফিস সূত্র জানিয়েছেন- বর্তমানে একজন ডিলারই টিসিবির পণ্য বিক্রি করছেন। কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) এর অনুমোদন পেলে আরও একজন ডিলার নিয়োগ করা হবে।