তিনি জানান, স্থানীয় এক ব্যাক্তি ক্যামেরা সংযুক্ত পাখিটি দেখতে পায়, পাখিটির গায়ে ক্যামেরা দেখে লোকটি প্রথমে ভয় পেয়ে যায়। তার মাধ্যমে খবর পেয়ে আমি লোক পাঠিয়ে পাখিটি ইউনিয়ন পরিষদে নিয়ে আসি। বিষয়টি আমি উপজেলা প্রশাসন এবং উপজেলা বন বিভাগকে অবগত করেছি । উপজেলা বন বিভাগ থেকে লোকজন আসছেন, তারা এটি তদন্ত করার জন্য নিয়ে যাবেন। তদন্তের মাধ্যমে নিশ্চিত করা যাবে পাখিটির গায়ে ক্যামেরার ডিভাইস সংযুক্তির আসল রহস্য।
এদিকে বিষয়টি স্থানীয়দের মাঝে জানাজানি হলে বেশ কৌতূহলের সৃষ্টি হয়েছে ।
এ বিষয়ে মহেশখালী রেঞ্জ কর্মকর্তা খান জুলফিকার আলীর কাছে থেকে জানতে চাইলে তিনি বলেন- ধলঘাটার চেয়ারম্যানের মাধ্যমে ক্যামেরা সংযুক্ত একটি পাখি জব্দ করা হয়েছে বলে শুনেছি । পাখিটি উদ্ধার করে নিয়ে আসার জন্য পাশ্ববর্তী মাতারবাড়ির বিট কর্মকর্তাদেরকে ধলঘাটায় পাঠানো হয়েছে। তারা পাখিটি নিয়ে আসলে তদন্তের মাধ্যমে বিস্তারিত জানানো হবে।
এ নিয়ে চট্টগ্রামের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবদুর রহমান জানিয়েছেন - গডবিট প্রজাতীর এ পাখিটি কোনো বাংলাদেশী গবেষকের কাজ হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। পাখিটি হাতে পেলে বিস্তারিত জানা যাবে।
এদিকে একটি বিশেষ সূত্র মহেশখালীর সব খবরকে জানিয়েছেন -২৭ সেপ্টেম্বর (মঙ্গলবার) সকালে পাখিটি ধলঘাটা থেকে মহেশখালী উপজেলা সদরে নিয়ে আসা হবে। পরে তা কক্সবাজার গোয়েন্দা সংস্থার কার্যালয়ে নিয়ে গিয়ে সেখান থেকে পাখিটির বিষয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।