অধিদপ্তরের কক্সবাজার জেলা কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর থেকে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির আওতায় প্রচলিত নীতিমালা অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে মহেশখালীর বিশুদ্ধ পানি সংকট লাঘবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে। প্রতিটি নলকূপের বিপরীতে অন্তত ১০ পরিবার সরাসরি উপকৃত হবে। এতে সর্বমোট প্রায় ৪৫০ পরিবার বিশুদ্ধ খাবার পানির আওতায় আসবে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, মহেশখালীতে বিশুদ্ধ পানির অভাব দীর্ঘদিনের সমস্যা। গভীর নলকূপ স্থাপন উদ্যোগ তাদের জন্য আশার আলো জাগিয়েছে।
উল্লেখ্য, মহেশখালী দ্বীপে ভূগর্ভস্থ পানির স্তর নিম্নমুখী হওয়ায় এবং আর্সেনিকের প্রাদুর্ভাব বৃদ্ধি পাওয়ায় অনেক এলাকায় নিরাপদ পানির সংকট তীব্র আকার ধারণ করেছে। এ পরিস্থিতিতে সরকারি এই উদ্যোগ স্থানীয় জনগণের জীবনমান উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, দ্রুত সময়ের মধ্যে কাজ শুরু করতে সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলো প্রস্তুতি নিচ্ছে।