একইসঙ্গে উপকূলীয় জেলার নিম্নাঞ্চল ২-৩ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হতে পারে বলেও সতর্ক করেছে আবহাওয়া অফিস।
আবহাওয়া অধিদপ্তর বুধবার (১৫ আগস্ট) সর্বশেষ আবহাওয়া পরিস্থিতিতে জানিয়েছে, উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিমবঙ্গ-উড়িষ্যা উপকূলীয় এলাকায় অবস্থানরত সুস্পষ্ট লঘুচাপটি সামান্য পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘণীভূত হয়ে বর্তমানে উপকূলীয় উড়িষ্যা ও তৎসংলগ্ন উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় স্থল মৌসুমি নিন্মচাপ আকারে অবস্থান করছে। এটি আরও পশ্চিম/উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হতে পারে।
আবহাওয়াবিদ মো. আবদুর রহমান খান জানান, নিম্নচাপের প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় বায়ুচাপের তারতম্যের আধিক্য বিরাজ করছে। উত্তর বঙ্গোপসাগর, বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা এবং সমুদ্র বন্দরগুলোর ওপর দিয়ে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।
চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মংলা ও পায়রা সমূদ্র বন্দরগুলোকে তিন নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অফিস আরো জানিয়েছে, মৌসুমি নিন্মচাপের প্রভাবে উপকূলীয় জেলা চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, ফেনী, বরগুনা, পটুয়াখালী, ভোলা, বরিশাল, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বাগেরহাট, খুলনা, সাতক্ষীরা এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহের নিম্নাঞ্চল স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে ২-৩ ফুট অধিক উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হতে পারে। -খবর বাংলানিউজ এর।
উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারসমূহকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে। সেইসঙ্গে তাদের গভীর সাগরে বিচরণ না করতে বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, মৌসুমি অক্ষের বর্ধিতাংশ পাঞ্জাব, হরিয়ানা, উত্তর প্রদেশ, বিহার, স্থল নিম্নচাপের কেন্দ্রস্থল ও গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ এবং বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চল হয়ে উত্তর-পূর্ব দিকে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত। মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর মোটামুটি সক্রিয় এবং মাঝারি থেকে প্রবল অবস্থায় উত্তর বঙ্গোপসাগর বিরাজমান রয়েছে।
খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ী দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেইসঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে।
সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।
পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টায় আবহাওয়ার অবস্থায় সামান্য পরিবর্তন হতে পারে। আর বর্ধিত ৫ দিনের আবহাওয়ার অবস্থায় বলা হয়েছে, এই সময়ে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা বৃদ্ধি পেতে পারে।
এদিন টাঙ্গাইলে সর্বোচ্চ ৪৮ মিলিমিটার, ঢাকায় ১ মিলিমিটার ছাড়াও চট্টগ্রাম, বরিশাল, সিলেট ও খুলনা বিভাগের কোথাও কোথায় সামান্য পরিমাণ বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর বুধবার (১৫ আগস্ট) সর্বশেষ আবহাওয়া পরিস্থিতিতে জানিয়েছে, উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিমবঙ্গ-উড়িষ্যা উপকূলীয় এলাকায় অবস্থানরত সুস্পষ্ট লঘুচাপটি সামান্য পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘণীভূত হয়ে বর্তমানে উপকূলীয় উড়িষ্যা ও তৎসংলগ্ন উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় স্থল মৌসুমি নিন্মচাপ আকারে অবস্থান করছে। এটি আরও পশ্চিম/উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হতে পারে।
আবহাওয়াবিদ মো. আবদুর রহমান খান জানান, নিম্নচাপের প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় বায়ুচাপের তারতম্যের আধিক্য বিরাজ করছে। উত্তর বঙ্গোপসাগর, বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা এবং সমুদ্র বন্দরগুলোর ওপর দিয়ে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।
চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মংলা ও পায়রা সমূদ্র বন্দরগুলোকে তিন নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অফিস আরো জানিয়েছে, মৌসুমি নিন্মচাপের প্রভাবে উপকূলীয় জেলা চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, ফেনী, বরগুনা, পটুয়াখালী, ভোলা, বরিশাল, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বাগেরহাট, খুলনা, সাতক্ষীরা এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহের নিম্নাঞ্চল স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে ২-৩ ফুট অধিক উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হতে পারে। -খবর বাংলানিউজ এর।
উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারসমূহকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে। সেইসঙ্গে তাদের গভীর সাগরে বিচরণ না করতে বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, মৌসুমি অক্ষের বর্ধিতাংশ পাঞ্জাব, হরিয়ানা, উত্তর প্রদেশ, বিহার, স্থল নিম্নচাপের কেন্দ্রস্থল ও গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ এবং বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চল হয়ে উত্তর-পূর্ব দিকে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত। মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর মোটামুটি সক্রিয় এবং মাঝারি থেকে প্রবল অবস্থায় উত্তর বঙ্গোপসাগর বিরাজমান রয়েছে।
খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ী দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেইসঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে।
সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।
পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টায় আবহাওয়ার অবস্থায় সামান্য পরিবর্তন হতে পারে। আর বর্ধিত ৫ দিনের আবহাওয়ার অবস্থায় বলা হয়েছে, এই সময়ে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা বৃদ্ধি পেতে পারে।
এদিন টাঙ্গাইলে সর্বোচ্চ ৪৮ মিলিমিটার, ঢাকায় ১ মিলিমিটার ছাড়াও চট্টগ্রাম, বরিশাল, সিলেট ও খুলনা বিভাগের কোথাও কোথায় সামান্য পরিমাণ বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
