Advertisement


সমালোচনামূখর ব্যক্তিদের প্রতি..

কিছুদিন যাবত প্রতিনিয়ত দেখতেছি কক্সবাজার-২ আসনের বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সাংসদ আশেক উল্লাহ রফিক এমপি।উনার সম্পর্কে যা তা প্রলাপে ব্যস্ত,তিল কি তৈল বানানোতে মরিয়া।তাদের এই সব কথা হাসির খোরাক ছাড়া কিছু নয়।কোন যোগ্যতায় যে আপনার সমালোচনা করে বুঝি না!আশেক উল্লাহ রফিক আওয়ামীলীগের দুঃসময়ে পালিয়ে যায়নি আপনাদের মত,ছাত্র অবস্থায় জড়িত ছিলেন বৃহত্তম ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগে চট্টগ্রাম সরকারী কমার্স কলেজে ১৯৯৬ সালে ভিপি সহ চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন।উনার সমালোচনা করার আগে আপনার অবস্থানের দিকে একবার তাকিয়ে দেখুন।উনার রাজনীতি মেধা আর সঠিক নেতৃত্বের কাছে হেরে গিয়ে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত।পিছনে থাকিয়ে দেখলে দেখা যা ১৯৯০ সালের পর জাতীয় নির্বাচন শুরু থেকে কক্সবাজার-২ আসনে আওয়ামীলীগ থেকে একবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয় নৌকা প্রতিক নিয়ে এরপর থেকে দখলে চলে যায় বিএনপি-জামাত জোটের।২০১৪ সালে দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মাননীয় শেখ হাসিনা নিজ হাতে প্রার্থী দে মহেশখালী কুতুবদিয়া আসনে জননেত্রী শেখ হাসিনা এমপি হিসেবে আশেক উল্লাহ রফিককে বেঁচে নিয়েছিলেন, আশেক উল্লাহ রফিকের উপর আস্থা এবং সঠিক নেতৃত্বের গুন বিদ্যমান বলে তাকে মেগা প্রকল্পসহ বিভিন্ন উন্নয়নমূলক প্রকল্পের কাজ দিছেন।গত ৫ বছর আশেক উল্লাহ রফিকের নেতৃত্বে কতটা পরিবর্তন মহেশখালী-কুতুদিয়ায় আদৌ তা ১৫ বছরে হয়েছে বলে মনে হয় না মহেশখালী -কুতুবদিয়ার প্রতিটি ইউনিটে আওয়ামীলীগের অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনকে সঠিক নেতৃত্বের মাধ্যমে তৃণমূলকে উজ্জীবিত করছেন।প্রতিনিয়ত চসে বেড়িয়েছেন তৃণমূলের মাঝে,জননেত্রীর উন্নয়নমূলক প্রকল্পসহ সারাদেশের উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরেছেন জনসাধারণের কাছে গিয়ে।মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আশেক উল্লাহ রফিক মহেশখালী কুতুবদিয়া বাসীর ভাগ্য পরিবর্তনসহ নানা উন্নয়নমুলক কাজ করে যাছেন।উনার যোগ্যতার বলে আজ কক্সবাজার জেলার অন্যতম শক্তিশালী সাংগঠনিক উপজেলায় রুপান্তর করেছেন।মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক ঘোষিত ডিজিটাল আইল্যান্ড হিসেবে রুপান্তরে কাজ করে যাচ্ছেন নিরলস ভাবে,উনার হাত দিয়ে একের অধিক আন্তর্জাতিক প্রকল্প বাস্তবায়নের পথে।যাদের মেম্বার হওয়ার যোগ্যতা নেই তারা যদি আওয়ামীগের মত বৃহত্তম সংগঠনের নৌকার নমিনেশনে তৎপর! তৃণমূল তখন ভীত আতংকিত হয়। তৃণমূলের আস্থা ও বিশ্বাস একাদশ সংসদ নির্বাচনে তৃণমূল বান্ধব মহেশখালী-কুতুবদিয়ার স্বপ্নদ্রষ্টা আশেক উল্লাহ রফিক কে ২য় বারের মত স্বাধীনতা স্বপক্ষের শক্তি বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের দলীয় প্রতিক নৌকা প্রতিক দিয়ে সাধারণ জনগণের আশা আঙ্খার প্রতিফলন ঘটাবে মানবতার মা বিশ্ব নেতৃত্বের অগ্রদূত জননেত্রী শেখ হাসিনা।যারা জননেত্রীর উন্নয়নের কথা তুলে না ধরে জনগনের কাছে গিয়ে আশেক উল্লাহ রফিকের সমালোচনা করতেছেন তাদের কাছে প্রশ্ন আপনারা গত ৫ বছর কই ছিলেন?জনগন তো সেই ২০০৮ সালের নির্বাচনের পর আপনাদের ১০ হাজার পাওয়ারের বাতি দিয়ে ও তো খুজে পাইনি কি!সেই সময় তো জনগণের কাতারে গিয়ে সুখ-দুঃখের ভাগিদার হয়েছিলেন একমাত্র আশেক উল্লাহ রফিক। আজ যে আওয়ামীলীগ নেতা বলে গলা শুকাতে ব্যস্ত কখনো কি আওয়ামীলীগের অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের কর্মীদের কাছে গিয়ে তাদের কি চাওয়া-পাওয়া জানতে চেয়েছিলেন?আপনারা বিভিন্ন মাধ্যমে আশেক উল্লাহ রফিকের সমালোচনা করেন কোন যোগ্যতায়?কি যোগ্যতা আছে আপনাদের?কোন সময় তৃণমূলের সাথে দলের দুঃসময়ে রাজপথে ছিলেন?মহেশখালী-কুতুবদিয়ায় আপনাদের কি অবদান রয়েছে কি করেছেন মহেশখালী আওয়ামীলীগের জন্য যা নমিনেশন পাওয়ার যোগ্যতা হিসেবে তুলে ধরতে।নিজেকে যে তৃণমূলের নেতা দাবী করেন সাংগঠনিক পর্যায়ে কোন ভিত্তি আছে?কোন যোগ্যতায় আওয়ামীলীগের টিকেট দাবী করেন? আশেক উল্লাহ রফিক কি করছে তা নাই বললাম আশেক উল্লাহ রফিক কি করে নাই সেটা বলুন?নিজেরা মহেশখালী-কুতুবদিয়া বাসীর জন্য কি করছেন তা একবার ভেবে দেখা দরকার?আপনাদের কি অবদান মহেশখালী কুতুবদিয়া আওয়ামীগের? সারাদেশে যখন নৌকার জোয়ারে ভেসে যাচ্ছে সেই সময়ে স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি জামাতের কাছে হেরে গেছেন হারিয়েছেন জননেত্রীর ২য় টুঙ্গি পাড়া খ্যাত মানুষদের।কোন যোগ্যতায় দাবী করেন নমিনেশন?শিক্ষা যোগ্যতা দিয়ে আপনি মহেশখালী-কুতুবদিয়া বাসীর জন্য কি করেছেন কি দিয়েছেন?হেরে গিয়ে ৯ বছরে আপনারা কখনো জনগণের কাছে গিয়েছিলেন..গিয়েছিলেন নির্বাসনে,সমালোচনা করেছেন শেখ হাসিনার।বড় হাস্যকর যে আপনাদের মত লোক যখন তৃণমূল নেতা দাবী করে।যারা এই মুহুর্তে নৌকার নমিনেশন দাবী করতেছেন আপনাদের কাছে আমার প্রশ্ন গত ৫ বছরে জনসাধারনের কাছে গিয়ে কি তুলে ধরেছিলেন আওয়ামীলীগ তথা শেখ হাসিনার উন্নয়নের চিত্র?১০ বছর পর এসে বিভিন্ন সোস্যাল মিড়িয়াসহ মাঠে-ঘাটে আশেক উল্লাহ রফিক সম্পর্কে বাজে মন্তব্য সহ ব্যক্তিগত সমালোচনায় মেতে ছিলেন।আশেক উল্লাহ রফিক একটা নাম নয় আশেক উল্লাহ রফিক মহেশখালী-কুতুবদিয়া বাসীর কাছে একটি ব্রান্ড।আওয়ামীলীগের সভানেত্রী দেশরত্ন যোগ্যতার ভিত্তিতে আশেক উল্লাহ রফিকের বিকল্প প্রার্থী নেই যে তা অনুধাবন করতে পেরে আশেক উল্লাহ রফিকের হাত দিয়ে মহেশখালী কুতুবদিয়ায় উন্নয়ন সহ আন্তর্জাতিক মেগা প্রকল্পের কাজের মধ্য দিয়ে মহেশখালীকে ডিজিটাল আইল্যান্ড রুপান্তরে উন্নয়ন অব্যাহত রেখেছেন।সাধারণ জনগনের একটায় চাওয়া জননেত্রীর কাছে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আশেক উল্লাহ রফিক কে দ্বিতীয় বারের মত নৌকা প্রতিক দিয়ে জনসাধারণ আপনাকে নৌকা উপহার দিতে চাই

লেখকঃ কাজী মোহাম্মদ হারুন মির্জা
সহ-সভাপতি
বাংলাদেশ ছাত্রলীগ
মাতারবাড়ী ইউনিয়ন শাখা।