Advertisement


শুধু বিভ্রান্তিই তো দূর করতে চেয়েছি

অসীম দাশ

গত কিছু ধরে রিপোর্টার্স ইউনিটি নিয়ে ফেসবুক বিভ্রান্তিমূলক তথ্য দেখে সিদ্ধান্ত নিই এই বিভ্রান্তি দূর করার। তাই নিজে উদ্যেগী হয়ে উভয় পক্ষের কয়েকজনের সাথে কথাও বলি আমি। কথা বলে যতদুর বুঝতে পেরেছি তারা দুই পক্ষই একসময় যূতবদ্ধ ছিল। পরে কোন এক ঘটনাক্রমে তাদের বিচ্ছেদ ঘটে। তারপর থেকেই মূলত তারা দুটি ভাগে বিভক্ত হয়ে যায়।

সে যাইহোক , এসব নিয়ে আমার আগ্রহ কখনই ছিল না। আমি চেয়েছি শুধু তাদের নিয়ে সৃষ্টি হওয়া বিভ্রান্তিটা দুর করতে। কাউকে আঘাত করা আমার কোনভাবেই উদ্দ্যেশ্য ছিল না। করাও হয়নি। 

তাই নিউজে এসব বিচ্ছেদ কাহিনীপ্রসঙ্গ না টেনে সহজ ভাবে বুঝিয়েছি নামের সাদৃশ্যতা থাকলেও যে দুটো সংগঠন এক নয় সে কথা।  আরেকটি বিষয় নিউজে কখনোই ঢালাওভাবে সবাইকে ফেসবুক এক্টিভিস্ট বলা হয়নি। প্রয়োজনে নিউজটি আবার পড়বেন। ওখানে বলা হয়েছে বেশিরভাগই। এখানে বোঝার ঘাটতি ছিল কারও কারও।


যাইহোক চলমান বিতর্ক প্রসঙ্গ নিয়ে একজনের ব্যাপারে দুটো কথা বলতে চাই।  এই একজনটার নাম রুবেল। পুরো নাম এস.এম. রুবেল-- সাদামাটা এই ছেলেটার সাথে পরিচয় বলতে গেলে আমার লেখালেখির  শুরু থেকেই। যতদুর মনে পড়ে সম্ভবত এই ছেলেটার হাত ধরেই মহেশখালীতে ফেসবুক সাংবাদিকতার শুরু হয়। তখনও মহেশখালীর সব খবরের পথচলা শুরু হয়নি। নিলোর্ভ এই ছেলেটা প্রায় বছর আগে থেকেই আমাদের মহেশখালী২৪ নামের একটি পেজে মহেশখালীর খবরাখবর জানাতো। বলতে গেলে এক প্রকার নিজের খেয়ে পরের মোষ তাড়ানোর মত এখনো মনে পড়ে প্রায় আড্ডা হতো তার সঙ্গে। নি:স্বার্থ এই তরুন সংবাদকর্মীকে নিয়ে ফেসবুকে যে অভিযোগ ঘুরছে, সেটা সত্য মিথ্যা যাইহোক অনলাইন/ফেসবুক সাংবাদিকতায় তার অবদান স্বীকারযোগ্য। একসময় এই মহেশখালীর হাজার ফেসবুক ব্যবহারকারী মহেশখালীর খবর জানতে তার দিকেই চেয়ে থাকতো। এটা আমাদের ভুলে গেলে চলবে না। পরিশেষে বলতে চাই, আমরা চাই তরুনরাই এই পেশায় আসুক। তবেই জাগরণ ঘটবে মেধা ভিত্তিক সাংবাদিকতার।

লেখক: সহ-সম্পাদক,  মহেশখালীর সব খবর