মোহাম্মদ শাহাব উদ্দিন।।
মহেশখালীতে গভীর রাতে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে প্রবেশ করে চুরিকাহত করে জালাল উদ্দীন নামে এক ব্যবসায়ীতে খুন করা হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে ২১ জুলাই রাত ১ টায় মহেশখালী পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের চরপাড়া এলাকায়। জালাল চর পাড়া আদর্শ গ্রাম এলাকার ফোরকার আহমদ প্রকাশ বাসিন্যার ছেলে।
নিহতের বড় ভাই জাহেদ উদ্দীন সওদাগর জানান -তার ভাই প্রতিদিনের ন্যায় রাতে দোকানেই ছিল। শরীরের বিভিন্ন অংশে চুরিকাহত করে তাকে হত্যা করা হয়েছে। কারা খুন করেছে এটা নিশ্চত বলতে না পারলেও পারিবারিক ও ব্যাবসায়ী প্রতিপক্ষরা এমন ঘটনা ঘটাতে পারে বলে ধারানা করা হচ্ছে। ঘটনার খবর পেয়ে রাতেই মহেশখালী থানার ওসি মোহাম্মদ দিদারুল ফেরদৌসের নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।
নিহতের মরদেহ ময়না তদন্ত শেষে বিকালে স্থানীয় ভাবে দাফন করা হয়েছে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত শাহ জালালের পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় এজাহার জমা দেয়নি বলে জানা গেছে। তবে মামলার প্রস্তুতি চলছে বলে তার ভাই জাহেদ জানায়।
স্থায়ীয় একাধিক সুত্র জানায়, দীর্ঘ পরিকল্পনা করে ঠান্ডা মাথায় খুনিরা শাহজালালকে হত্যা করেছে। ঘটনাস্থল রোহিঙ্গাদের বসতী বেশি। এমন হত্যাকান্ডে রোহিঙ্গা দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসী জড়িত থাকতে পাওে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
মহেশখালী থানার অফিসার ইনচার্জ দিদারুল ফেরদৌস জানায়, ব্যবসায়ী জালাল উদ্দীনকে হত্যার ক্লু উৎঘাটনে পুলিশ ব্যাপক তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। হত্যাকান্ডের কারণ অনুসন্ধানে সম্ভাব্য সকল বিষয় গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত চলছে। যে কোন মুল্যে ঘাতকদের আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে।
নিহতের বড় ভাই জাহেদ উদ্দীন সওদাগর জানান -তার ভাই প্রতিদিনের ন্যায় রাতে দোকানেই ছিল। শরীরের বিভিন্ন অংশে চুরিকাহত করে তাকে হত্যা করা হয়েছে। কারা খুন করেছে এটা নিশ্চত বলতে না পারলেও পারিবারিক ও ব্যাবসায়ী প্রতিপক্ষরা এমন ঘটনা ঘটাতে পারে বলে ধারানা করা হচ্ছে। ঘটনার খবর পেয়ে রাতেই মহেশখালী থানার ওসি মোহাম্মদ দিদারুল ফেরদৌসের নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।
নিহতের মরদেহ ময়না তদন্ত শেষে বিকালে স্থানীয় ভাবে দাফন করা হয়েছে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত শাহ জালালের পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় এজাহার জমা দেয়নি বলে জানা গেছে। তবে মামলার প্রস্তুতি চলছে বলে তার ভাই জাহেদ জানায়।
স্থায়ীয় একাধিক সুত্র জানায়, দীর্ঘ পরিকল্পনা করে ঠান্ডা মাথায় খুনিরা শাহজালালকে হত্যা করেছে। ঘটনাস্থল রোহিঙ্গাদের বসতী বেশি। এমন হত্যাকান্ডে রোহিঙ্গা দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসী জড়িত থাকতে পাওে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
মহেশখালী থানার অফিসার ইনচার্জ দিদারুল ফেরদৌস জানায়, ব্যবসায়ী জালাল উদ্দীনকে হত্যার ক্লু উৎঘাটনে পুলিশ ব্যাপক তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। হত্যাকান্ডের কারণ অনুসন্ধানে সম্ভাব্য সকল বিষয় গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত চলছে। যে কোন মুল্যে ঘাতকদের আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে।