Advertisement


ছোট মহেশখালীর চেয়ারম্যান জিহাদ বিন আলী ষড়যন্ত্রের শিকার। দাবি -স্থানীয়দের ::

স্টাফ রিপোর্টার, মহেশখালীর সব খবর ।। 
ছোট মহেশখালী এলাকায় সংগঠিত ঘটনার বিষয়ে ইউপি চেয়ারম্যান জিহাদ বিন আলীর কোন ধরনের সম্পৃক্ততা নেই, তিনি রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার ও এক ধরণের ষড়যন্ত্রের মধ্যে পড়েছেন। -এ দাবি স্থানীয় একাধিক বাসিন্দার।

উদ্ভূত বিষয় নিয়ে জানতে চাইলে একাধিক সূত্রে জানাযায়, সাম্প্রতিক করোনাকালীন দুর্যোগ সময়ে চেয়ারম্যান খুব দক্ষতার সাথে সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন ত্রাণ সহায়তা সার্বজনীনভাবে বিতরণ করে এলাকায় প্রশংসিত ও আলোচিত চেয়ারম্যান হিসেবে মেধার স্বাক্ষর রাখেন ৷ যার ধরুন এলাকার কিছু চিহ্নিত বিরোধী পক্ষ ও আগামী নির্বাচনে প্রার্থী হতে দৌড়ঝাঁপে থাকা কিছু লোক চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে নানান ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয় ৷ এ ষড়যন্ত্র দীর্ঘদিন থেকে চলে আসছিল বলে সূত্রের দাবি। সূত্র জানায়, তারা উভয়েই মিলিত হয়ে চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে সাধারণ জনগণকে উস্কে দিয়ে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটায় বলে তারা মহেশখালীর সব খবরকে নিশ্চিত করেছেন ৷

তারা আরও বলেন, মহেশখালীতে বর্তমানে যত ইউপি চেয়ারম্যান আছেন তাদের মধ্যে আওয়ামী লীগের ঘনিষ্ঠ ও বিশ্বস্ত চেয়ারম্যান হিসেবে জিহাদ বিন আলী নিজের অবস্থান পাকাপোক্ত করতে সমর্থ হন ৷
দলীয় ভাবমূর্তি রক্ষার্থে তিনি সরকারী বিভিন্ন ত্রাণ সহায়তা সুষম বণ্টনের মাধ্যমে আলোচনায় আসেন ৷ এবং করোনাকালীন সময়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে এলাকায় কাজ করে প্রশাসনকে সহযোগিতা করে যাচ্ছেন ৷ তাতে কিছু কুচক্রী মহল ও তার বিরোধী পক্ষের চক্ষুশূলে পরিণত হন ৷ এ লক্ষ্যে দীর্ঘদিন হতে তারা চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে নানান ষড়যন্ত্র করে আসছে ৷ ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে এলাকার সহজ সরল নারী পুরুষদের ভুল বুঝিয়ে চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে লেলিয়ে দেয় ৷ এতে সচেতন সমাজ, সংবাদকর্মী ভাইদের বিভ্রান্ত না হওয়ার অনুরোধ জানান স্থানীয়রা।

এদিকে এলাকার অপর একটি পক্ষ বলছে -চেয়ারম্যান আলী নিজেই এলাকায় বিভাজন সৃষ্টি করে রেখেছে, এতে তিনি বার বার বিতর্কিত হচ্ছেন। এটি তার রাজনৈতিক দূরদর্শিতা অভাব বলে মনে করেন তার। এ বিষয়ে বক্তব্য নিতে তার মুঠোফোনে বার বার কল দিয়েও সাড়া পাওয়া যায়নি। তাই ঘটনার বিষয়ে তার বক্তব্য প্রকাশ করা সম্ভব হয়নি।