অসীম দাশ।।
“নিম্নাঞ্চল হওয়ায় একসময় যে মহেশখালী বিভিন্ন দুর্যোগ সাইক্লোন,টর্নেডোতে আক্রান্ত হতো, সেখানে আজকে আগামীদিনের বাংলাদেশকে অর্থনৈতিকভাবে নেতৃত্ব দেওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হচ্ছে। বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের রাজনৈতিক মেনিফেস্টোই ছিলো বাংলাদেশে একটি গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণ করা হবে।”- এক অনলাইন আলোচনায় এসব কথা বলেছেন মহেশখালী-কুতুবদিয়ার সাংসদ আলহ্বাজ আশেক উল্লাহ রফিক।
৩০ ডিসেম্বর ‘নীল অর্থনীতির নোঙর শীর্ষক’ আয়োজিত কক্সবাজারের ওই অনলাইন টিভি শোতে আলোচনায় উপস্থিত ছিলো স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব হেলাল উদ্দীন আহমদ, বেজার পরিচালক আশেক হোসাইন।
সাংসদ মি.আশেক বলেন, “গতকাল(২৯ ডিসেম্বর) আসা জাহাজ, সেটি কিন্তু সেখানে কোল পাওয়ারের মালামাল নিয়ে এসেছে। এর মাধ্যমে তারা একট ট্রায়াল দিয়েছে। মহেশখালী বন্দর হওয়ার কারণে ১ লক্ষ মেট্রিক টন মালামাল নিয়ে সরাসরি এখন মাদার ভেসেল ভিড়তে পারবে । মাননীয় প্রধানমন্ত্রী একদিকে দেশের বিদ্যুৎ চাহিদা মেটাতে কোল পাওয়ার এবং অন্যদিকে একই পোর্টকে তিনি কর্মাশিয়াল ব্যবহারের জন্য গভীর সমুদ্রবন্দরে রুপান্তরিত করতেছেন”
বিজয়ের মাসে এটিকে আরেকটি বিজয় মন্তব্য করে তিনি আরও বলেন, “যেভাবে আমরা বলি, শেখ হাসিনার অবদান, পদ্মা সেতু দৃশ্যমান; সেভাবে আজ কক্সবাজারবাসীও বলে- শেখ হাসিনার অবদান, মহেশখালী সমুদ্রবন্দর দৃশ্যমান।”