Advertisement


কালারমার ছড়ায় সৎ মায়ের উপর ছেলের হামলার অভিযোগ

 


প্রেস বিজ্ঞপ্তি।।

মহেশখালী কালারমারছড়া ইউনিয়নের আধাঁর ঘোনা গ্রামে গত শনিবার রাত দুটার সময় সৎ মা কে কাঠ কাটার কুড়াল দিয়ে চিন্নবিন্ন করেছে আক্তার হোসেনের ছেলে আব্দুল হান্নান। 

াআব্দুল হান্নান এর সৎ বোন মেজবা এর প্রত্যক্ষ সাক্ষীর ভাষ্য মতে । অনেক আনন্দ ও সুন্দর পরিবেশে গল্পগোজব করাকালীন সময়ে আচমকা ঘুম থেকে জাগ্রত ক হয়ে কুড়াল দিয়ে কুপাতে থাকে মুরশিদা বেগম তাথা আক্তার হোসেনের ছোট বউকে। মুরশিদা বেগমের বড় মেয়ে মেজবা১৩ তার সৎ ভাইকে বাঁধা দিতে গেলে তাকেও লোহার রড  দিয়ে বেদড় মারধর করে ক। কুড়াল দিয়ে কুপিয়ে মাথার মগজ তেতলে দিয়েও কান্ত হয়নি ক। রড় দিয়ে শরিরে বিভিন্ন জায়গায় আঘাতের উপর আঘত করেছে। আক্তার হোসেন ও তার অন্য ছেলেরা পাশের রুমে ঘুমালেও কেউ গুরুত্ব দেয়নি বিষয়টা। মেয়ের চিৎকারে আশেপাশের লোকজন ছোটে এসে স্থানীয় মেম্বার আমির হোসেনকে বিষয়টি অবগত করলেোও তাঁর ছেলে ও ভাইরা মিলে এিই জাহেলিয়তি কান্ড ধামাচাপা দিতে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। এক পর্যয়ে রক্ত বন্ধ করতে না পেরে তাকে নিয়ে যাওয়া হয় স্থানীয় নোনাছড়ি বাজারে সেখানে ভয়ে গ্রাম্য ডাক্তাররা  ছোয়েোও দেখেনি। তারপর কালারমারছড়া বাজার, বদরখালী বাজার, চকোরিয়া সিটি হাসপাতাল হয়ে নিয়ে আসা হয় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে।  ছাত্র নেতা মৃন্ময় মানুম তথা প্রিয় মুজিব সাহিত্য পত্রিকার সম্পদকের কাছে এবি পজিটিব রক্তের জন্য কল করা হলে সে গিয়ে দেখে রোগী পড়ে আছে অজ্ঞান হয়ে তিনদিন ধরে কোনো ভর্তি নাই, কোনো চিকিৎসা নাই। বলে কয়ে দশহাজার টাকা ম্যানেজ করে , অপারেশানের ব্যবস্থা করে একটি আইসিিইউ সিটের ব্যবস্থা করা হয়। গোরতর জখমের কারণে এখনোও পর্যন্ত  আঘাপ্রাপ্ত একবারোও জ্ঞান ফেরে পায়নি। 

উল্লেখ, আক্তার হোসেনের বড় বুউ মরে গেলে মোরশিদা বেগমকে বিয়ে করে আক্তার হোসেন। তার ঘরের চার চারটি ছোটো ছোটো ছেলের মাঝে বিয়ে হয়, ছোটো বেলায় বাপ মরা মোরশিদা বেগমের। অভিভাক বলতে কেুউ নাই এই মোরশিদা বেগমের । তার আসল মায়ের বিবাহ হয় অন্য জায়গায়। ফুফিদের হাতে বড়ো হয়, এবং যেমন পেয়েছে তেমনিই বিয়ে হয়ে যায়। বর্তমান মোরশিদা বেগমের ঘরে দুই মেয়ে এক ছেলে। বড়ো মেয়ে রীতিমতো হয়েছে। জহির উদ্দিন নামক এক ফুফাতো ভাই বাদি হয়ে উক্ত অভিযোগটি করা হয়েছে বলে মহেশখালী থানার 

 অভিযুক্ত আব্দুল হান্নান দিব্যি ঘুরে বেড়েচ্ছে সমাজের ভিত্তবানদের ছত্রছায়ায়। মঝেধ্যে ফোন করে মোরশিদা বেগমের মহেশখালীতে কুড়াল দিয়ে নৃশংসভাবে মাথা ছিন্নবিন্ন 

 মানসিক রোগীর মতো  মায়ের সেবা করতেছে।

ভাষায় গালিগালাজ করে যাচ্ছে প্রতিনিয় থানা সূত্রে জানা গেছে একটি অভিযোগ দায়ের করা বড়ো মেয়ে মেজবাকে অশ্রব্য ভাষায় গালিগালাজ করে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত।