জানা গেছে -মঙ্গলবার রাতে নিহত রুহুল কাদেরের বাবা মোহাম্মদ আমিন বাদী হয়ে মহেশখালী থানায় এ মামলাটি দায়ের করেন।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায় - আসামিদের এলাকায় অবৈধ আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বেশ কিছুদিন পূর্ব হতে শত্রুতা পোষণ করে এ নির্মমভাবে হত্যাকান্ড ঘটানো হয়েছে। ঘটনার রাত সাড়ে ৯ টার সময় কালারমার ছড়া বাজার হতে বাড়ি ফেরার পথে ফকিরজুম পাড়া সাবেক মেম্বার নুর কাদেরের বাড়ীর সামনে সড়কে পৌঁছলে আগে থেকে উৎপেতে থাকা পেশাদার কিলার আসামীরা থাকে এলোপাতাড়ি দায়ের কোপ ও ডান পাজরে এবং বাম পাশের বগলে গুলি করলে রুহুল কাদের মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। পরে স্থানিয় লোকজন এগিয়ে আসলে সন্ত্রাসীরা ফাঁকা গুলি বর্ষণ করে পাহাড়ের দিকে চলে যায়। পরে তাকে ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধারে করে চকরিয়া হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে -এলাকার একটি সঙ্ঘবদ্ধ সন্ত্রাসীচক্র পরিকল্পিত ভাবে তাকে খুন করে। এ খুনিদের পেছনে প্রভাবশালী কারও ইন্দন থাকতে পারে বলে তারা মনে করছেন। নিহত রুহুলও এলাকার দুদর্ষ সন্ত্রাসী ও বহু মামলার আসামি বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন। মহেশখালী থানা সূত্রও জানিয়েছেন -নিহতের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে।
প্রসঙ্গত: সোমবার (১৮ অক্টোবর) রাতে কালারমার ছড়া বাজার থেকে বাড়ি ফেরার পথে বাজারের পাশে ফকিরজুম পাড়া এলাকায় সন্ত্রাসী রুহুল কাদের (৩৫ )কে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করে।