এ বিদ্যালয় থেকে ৩৮৮ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে ৩৬৩ জন কৃতকার্য হয়েছে। তন্মধ্যে ৩৫ জন এ প্লাস পেয়েছে। এ প্লাস প্রাপ্তির ফলাফলের দিক থেকে বিদ্যালয়টির অবস্থান প্রথম।
এদিকে মহেশখালী সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৮৬ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহন করে ৮৬ জন কৃতকার্য হয়। তন্মধ্যে ১৬ জন এ প্লাস পেয়েছে। এ প্লাস প্রাপ্তির দিক থেকে বিদ্যালয়টির অবস্থান দ্বিতীয়। কালারমার ছড়া উচ্চ বিদ্যালয় ও ইউনুসখালী নাছির উদ্দীন উচ্চ বিদ্যালয় যৌথভাবে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে।
কালারমার ছড়া উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৩৮১ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ ৩৩৮ জন কৃতকার্য হয়। তন্মধ্যে এ প্লাস পেয়েছে ১৩ জন। অপর দিকে ইউনুসখালী নাছির উদ্দীন উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৬৪ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ ১৩২ জন কৃতকার্য হয়। তন্মধ্যে এ প্লাস পেয়েছে ১৩ জন।
এছাড়াও এ প্লাস পেয়েছে মহেশখালী আইল্যান্ড হাই স্কুলে ১২ জন, বড় মহেশখালী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে ১১ জন, মহেশখালী আদর্শ হাই স্কুলে ৭ জন, উত্তর নরবিলা হাইস্কুলে ৪ জন, শাপলাপুর হাই স্কুলে ৪ জন, হোয়ানক বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ে ৩ জন, কুতুবজুম আইডিয়াল হাই স্কুলে ৩ জন, হোয়ানক আব্দুল মাহবুদ হাই স্কুলে ২ জন, পানিরছড়া আদর্শ হাই স্কুলে ২ জন ও ছোট মহেশখালী আদর্শ হাই স্কুল ১ জন।
মাতারবাড়ি উচ্চ বিদ্যালয়ের সিনিয়র সহকারি শিক্ষক মাস্টার রুহুল আমিন বলেন, করোনার পরিস্থিতিতে আমরা সরকারি সংক্ষিপ্ত সিলেবাস অনুসারে কাজ করেছি শিক্ষার্থীদের নিয়ে। শিক্ষার্থীরা যে পরীক্ষা দিয়েছে তারা কঠোর পরিশ্রম করেছে বলেই আজ তারা সফল হয়েছে।
এ প্লাস পাওয়া বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্রী সাইমা কাদের বলেন, আমাদের এই সফলতার পেছনে আমাদের শিক্ষক এবং আমাদের মা-বাবার দোয়া এবং শিক্ষকদের পরিশ্রম রয়েছে। আমরা উঁনাদের প্রতি কৃতজ্ঞ।
মাতারবাড়ি উচ্চ বিদ্যালয় এ ধরনের সফলতায় অব্যহত রাখার জন্য সকলের সহযোগিতা কামনা করেছেন বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সদস্যরা।