থানায় দায়ের করা এজাহার সুত্রে জানাগেছে-
আহত ছাত্র লীগের নেতা রাসেল এর পরিবারের সাথে প্রতিপক্ষ মোঃ ওয়াহেদ এর লোকজনের সাথে দীর্ঘ দিন যাবৎ জায়গাজমি সংক্রান্ত বিরোধ চলে আসছিল। এরই জের ধরে প্রতিপক্ষের লোকজন শুক্রবার দিন রাসেলকে একা পেয়ে এলোপাতাড়ি মারধর করে আহত করে। আহত রাসেল এর শোরচিৎকার শোনে রাসেল এর পিতা দোস্ত মোহাম্মদ ও তাঁর ভাই হানিফ এগিয়ে গেলে হামলাকারীরা ক্ষিপ্ত হয়ে তাদের উপরও হামলা চালিয়ে আহত করে। তাদের শোরচিৎকার শোনে এলাকাবাসী এগিয়ে আসতে দেখে হামলাকারীরা আহতদের কাছ থেকে নগদ টাকা ও মুল্যবান জিনিসপত্র ছিনিয়ে নিয়ে পালিয়ে যায়।
আহতদেরকে আত্মীয় স্বজনরা তাদের উদ্ধার করে এবং দোস্ত মোহাম্মদ ও তার ছেলে হানিফকে স্থানীয় ভাবে চিকিৎসা দেওয়া হয়। আহত রাসেলকে মহেশখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এনে ভর্তি করা হয়। সেখানে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালে রেফার করে কর্তব্য রত চিকিৎসক। বর্তমানে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে আহত রাসেল।
এঘটনার বিষয়টি স্থানীয় গণ্যমান্য লোকজনকে অবহিত করা হয়। সেখানে কোন সুরাহা না পেয়ে থানায় এসে এজাহার দায়ের করেছেন বলে জানান আহত রাসেল এর পিতা দোস্ত মোহাম্মদ।
দেশের আইন শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছে সুষ্ঠু তদন্ত পূর্বক ন্যায় বিচার কামনা করেছেন আহত রাসেল এর পরিবারের লোকজন।