বিশেষ প্রতিবেদক
এদের মত কীটদের কারণে অকালে ঝরে যেতে পারে কিছু নিরীহ প্রাণ....... “
অবশ্য পরে সেই স্টাটাস ডিলিটও করে দেন কোটা সংস্কারর এই নেতা।
এদিকে চেয়ারম্যান তারেককে অভিযুক্ত করে দেয়া তার ঐ স্টাটাসের পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ক্ষোভ প্রকাশ করেছে মহেশখালী নানা শ্রেণি পেশার মানুষ। স্থানীয়দের মত, ডিবি পরিচয়ে তুলে নেয়া ছাত্র ফরহাদ, তার পরিবার বা গোষ্ঠীর সাথে চেয়ারম্যানের কোন বিরোধ নেই। তাছাড়া ছেলেটি পড়াশোনা করেন ঢাকায় । কেন চেয়ারম্যানকে জড়িয়ে মিথ্যা তথ্য প্রচার হলো তা তাদেরও বোধগম্য নয়।
অভিযোগকে ভিত্তিহীন দাবি করে, চেয়ারম্যান তারেক মহেশখালীর সব খবর কে বলেন, “এটা প্রশাসনের বিষয়। এখানে আমার কিছু নেই । প্রশাসন জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে যেকাউকে তাদের প্রয়োজনে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিয়ে যেতে পারে। এখানে চেয়ারম্যানের কোন বিষয় নেই। এটা সর্ম্পূর্ণ আমার বিরুদ্ধে তাদের প্রোপাগান্ডা।”
ছাড়া পাওয়ার পর ফরহাদ জানিয়েছে, তাকে আটকের পর জিজ্ঞাসাবাদ শেষে ছেড়ে দেয়া হয়। কোন প্রকার নির্যাতন করা হয়নি।
মহেশখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা দিদারুল ফেরদৌস জানান, ‘দুই ভাইকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে আপাতত জঙ্গি সংশ্লিষ্টতার কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি। ”