Advertisement


মহেশখালীতে স্ত্রীর মামলায় স্বামী কারাগারে!

 


গাজী মোঃ আবু তাহের।। মহেশখালী উপজেলা অন্তর্গত বড় মহেশখালী ইউনিয়নের মাহারাপাড়ায় ১ম স্ত্রীর করা নারী নির্যাতন মামলায় স্বামী কারাগারে। 


দীর্ঘদিন পালাতক থাকার পর অবশেষে ১ম স্ত্রীর দায়ের করা মামলায় পুলিশের হাতে ধরা পড়ল নারী লোভী বদিউল আলম (প্রকাশ) বদি। 


বদিউল আলম বড় মহেশখালী ইউনিয়নের মাহারাপাড়া গ্রামের মীর আহমদের পুত্র। 


বদিউল আলমের ১ম স্ত্রী ইয়াছমিন আক্তার সংসারে ১০ম শ্রেণীতে পড়ুয়াসহ ৩ সন্তান রয়েছে।  


বদিউল আলম বীমা কোম্পানীতে কাজ করতে গিয়ে পরক্রিয়ায় আসক্ত হয়ে প্রথম স্ত্রীর অনুমতি ছাড়া ২য় বিবাহ করে।


২য় বিবাহের পর থেকে ১ম স্ত্রী ইয়াছমিন আক্তারকে শারীরিক ও মানষিক নির্যাতন শুরু করে।


দুই বছর পূর্বে ১ম স্ত্রী ইয়াছমিন আক্তার'কে মারধর করে পিতার বাড়ীতে তাড়িয়ে দেয়।


সন্তানদের সুখের কথা চিন্তা করে ইয়াছমিন আক্তার,

মহেশখালী থানায় ১ টি লিখিত অভিযোগের মাধ্যমে একাধিক বার আপোষ মিমাংসার চেষ্টা করেও শেষ পর্যন্ত কোন সুরাহা না পেয়ে,নিরুপায় হয়ে বদিউল আলমের ১ম স্ত্রী ইয়াছমিন আক্তার কক্সবাজার জেলায় নারী ও শিশু নির্যাতন ট্রাইবুন্যালে আদালতে মামলা করে।মামলা নং- ১২৭/২০ উক্ত মামলায় বিজ্ঞআদালত

তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারী প্ররোয়না জারী করলে কৌশলে  বদিউল আলম  দীর্ঘদিন পালাতক ছিল। 


পরিশেষে গত ৬ই ফেব্রুয়ারী,মহেশখালী থানার এএস আই নুরুন নবী টিপু সঙ্গীয় ফোর্সসহ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বড় মহেশখালী ইউনিয়নের মাহারাপাড়াস্থ মুদির দোকান থেকে ইয়ামিনের স্বামী বদিউল আলম কে গ্রেপ্তার করে।


মহেশখালী থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি)

মোঃআব্দুল হাই সত্যতা নিশ্চিত করেন।


বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে গ্রেপ্তার কৃত বদিউল আলমকে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়।