Advertisement


করোনা ভীতি উপেক্ষা করেই ঈদ কেনাকাটায় ব্যস্ত মহেশখালীবাসী


ফুয়াদ মোহাম্মদ সবুজ 
  মহামারিতে প্রাত্যহিক জীবন ও খরচের ধাচ সবই বদলেছে সাধারণের। কারো দৃষ্টিতে ঈদের আগে কেনাকাটা কেবলই বিলাসিতা। কারো কাছে সন্তানের ইচ্ছে পূরণ। কিন্তু মহামারি উপেক্ষা করে ঈদ সামনে রেখে ক্রেতা উপস্থিতি বেড়েছে মহেশখালী উপজেলার দোকানপাট শপিংমলগুলোতে, তবে বিক্রি নিয়ে অসন্তোষ বিক্রেতারা, এদিকে মাস্ক ব্যবহারের প্রবনতা বাড়লেও উপেক্ষিত সামাজিক দুরত্ব। 

মহামারি উপেক্ষা করেই ঈদের আমেজে আছে মহেশখালীবাসী, স্বাদ ও সাধ্যের মাঝে নতুন ঈদ পোশাক কিনতে মানুষের চাপ মার্কেট থেকে ভ্রাম্যমাণ দোকানগুলোতেও, বিক্রেতাদের অভিযোগ -ঈদের আগে দোকান খুলে দিলেও বেচা-বিক্রি হচ্ছে না প্রত্যাশিত, সেই সাথে উপেক্ষিত সামাজিক দুরত্বও।

ঈদের কয়দিন আগে বাড়তি চাপ রয়েছে জুতা ও প্রসাধনী দোকানগুলোতে, কাঁচামালের দাম বেশি থাকায় বিক্রি করতে হচ্ছে বেশি দরে। মানুষের চাপ কমাতে রাত ১২টা পর্যন্ত দোকানপাট খোলা রাখার দাবি দোকান-মালিক সমিতির।

কয়েকজন ক্রেতা বলেন, মার্কেটের দোকান তাড়াতাড়ি বন্ধ হওয়ার কারণে কেনাকাটায় ব্যস্ততা বেড়ে যাচ্ছে। মানুষের ভিড়ে চাইলেও স্বাস্থ্যবিধি বা সামাজিক দূরত্ব মানা সম্ভব হচ্ছে না। অন্যদিকে শপিংমলগুলোতে স্বাস্থ্যবিধি না মানায় আগামীতে সংক্রমণের হার বাড়ার শঙ্কা স্বাস্থ্যবিদদের।

মহেশখালী উপজেলা প্রশাসন বরাবরই স্বাস্থ্যবিধি মেনে লোকজনকে প্রাত্যহিক কাজ কর্ম করার পরার্মশ দিয়েছেন, তা না হলে গুণতে হবে জরিমনার টাকা।