প্রেস বিজ্ঞপ্তি।। মহেশখালীতে এক বিশাল যুব সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে বিভিন্ন ইউনিয়নের যুবলীগের নেতার্মীদের উপস্থিতি ছিল সরব। এছাড়াও জেলা থেকে জেলা যুবলীগের নেতাকর্মীরা উপস্থিত হয়েছেন। মূলত মহেশখালীর কৃতি সন্তান গিয়াস উদ্দীন আজম যুবলীগের জাতীয় কমিটিতে নির্বাহী সদস্য হিসেবে স্থান পাওয়ায় তাকে এ সংবর্ধনা দেয়া হয়।
২৪ জানুয়ারী বিকেল ৩টায় মহেশখালী উপজেলা আওয়ামীলীগ কার্যালয়ে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
মহেশখালী উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক আলহাজ্ব সাজেদুল করিমের সভাপতিত্বে ও যুগ্নআহ্বায়ক এডভোকেট শেখ কামাল এবং সেলিম উল্লাহ সেলিমের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কক্সবাজার জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল হক সোহেল।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে শহিদুল হক সোহেল বলেন, “জেলার মধ্যে মহেশখালী যুবলীগ শক্ত অবস্থানে আছে। এর পুরো কৃতিত্ব যারা নেতৃত্বে আছেন তাদেরই। বাংলাদেশ আওয়ামীলীগকে শক্ত অবস্থানে রাখতে যুবলীগের ভূমিকা অতুলনীয়। আমি চাই নেতারা তাদের কর্মীদের সন্তানের মত নীতি আদর্শে গড়ে তুলুক। মহেশখালীর মত প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে গিয়াস উদ্দীন আজম জাতীয় যুবলীগের কমিটিতে নির্বাহী সদস্যের পদ পেয়েছেন। যা শুধু মহেশখালী নয় পুরো কক্সবাজারবাসীর জন্য সুখবর। এসময় তিনি মহেশখালী পৌরমেয়র আলহাজ্ব মকছুদ মিয়া ও কক্সবাজার-২ এর সংসদ সদস্য আশেক উল্লাহ রফিকের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে আরো বলেন, “তারা ব্যক্তিগত কারণে অনুষ্ঠানে আসতে পারেনি। কিন্তু এ অনুষ্ঠানে তারা সর্বাত্মক সহযোগীতা করেছেন। গিয়াস উদ্দীন আজম মহেশখালীর সন্তান। সে জাতীয় কমিটিতে পদ পেয়েছে আপনাদের জন্য অত্যান্ত সুখের দিন আজকে। আর মহেশখালী যুবলীগের আহ্বায়ক সাজেদুল করিম একজন দক্ষ, বলিষ্ট ও চৌকস নেতা। তার হাত ধরেই যুবলীগ সংঘটিত হচ্ছে, সামনে আরো হবে। সব সময় জেলার সর্বোচ্চ সহযোগীতা থাকবে”
সভাপতির বক্তব্যে আলহাজ্ব সাজেদুল করিম বলেন, "যুবলীগ শুধু আমার সংগঠন নয়, আমার পরিবার, আমার প্রাণ। আমি আমার নেতাকর্মীদের সন্তানের মত আগলে রাখার সর্বোচ্চ চেষ্টা করি। এর পরেও ভুল হলে নেতাকর্মীরা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন আশাকরি।
এতে আরো বক্তব্য রাখেন- জেলা যুবলীগ নেতা হুমায়ুন কবির চৌধুরী হিমু, বেন্টু দাশ, আশরাফ উদ্দীন, নুরুল আলম, আনোয়ার করিম, মোঃ কাইছার, নাসির উদ্দীন সিকদার, মোঃ আরিফ উল্লাহ খান, ফয়সাল আহসান তারেক। এছাড়া মহেশখালী উপজেলা যুবলীগ থেকে বক্তব্য রাখেন মোজাম্মেল হক বাহাদুর , দেলোয়ার হোসেন, আহসান উল্লাহ আহসান, ছালামত সিকদার, নাজের হোসেন মঞ্জু, মোহাম্মদ শাহ জাহান, মোহাম্মদ শামীম। পৌর যুবলীগ থেকে বক্তব্য রাখেন- মোহাম্মদ মামুন, শাহ নেওয়াজ কামাল।
অন্যান্যদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন- কুতুবজোম ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি গোলাম কিবরিয়া সিকদার, সাধারণ সম্পাদক মোজাম্মেল হক সহ নেতৃকর্মীরা, ছোট মহেশখালী ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি এডভোকেট মোহাম্মদ মনির, সাধারণ সম্পাদক হেফায়েত উল্লাহ সহ নেতাকর্মীরা, শাপলাপুর যুবলীগের সভাপতি সামিদুল হক চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক আবু ছিদ্দিক, দিদারুল ইসলাম সহ নেতাকর্মীরা, হোয়ানক ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি খোরশেদ আলম, সহ সভাপতি নছর উল্লাহ, সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান সহ নেতাকর্মীরা, মাতারবাড়ি ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আল কুদ্দুছ মাহমদু, রুকুনুজ্জামান, খোরশেদ সহ নেতাকর্মীরা, ধলঘাটা ইউনিয়ন সভাপতি নবীর হোসেন আজাদ সহ নেতা কর্মীরা, বড় মহেশখালি ইউনিয়ন সভাপতি জিল্লুর রহমান মিন্টু, সাধারন সম্পাদক বেলাল হোসেন সহ নেতা কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
মহেশখালীতে এক বিশাল যুব সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে বিভিন্ন ইউনিয়নের যুবলীগের নেতার্মীদের উপস্থিতি ছিল সরব। এছাড়াও জেলা থেকে জেলা যুবলীগের নেতাকর্মীরা উপস্থিত হয়েছেন। মূলত মহেশখালীর কৃতি সন্তান গিয়াস উদ্দীন আজম যুবলীগের জাতীয় কমিটিতে নির্বাহী সদস্য হিসেবে স্থান পাওয়ায় তাকে এ সংবর্ধনা দেয়া হয়।
২৪ জানুয়ারী বিকেল ৩টায় মহেশখালী উপজেলা আওয়ামীলীগ কার্যালয়ে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
মহেশখালী উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক আলহাজ্ব সাজেদুল করিমের সভাপতিত্বে ও যুগ্নআহ্বায়ক এডভোকেট শেখ কামাল এবং সেলিম উল্লাহ সেলিমের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কক্সবাজার জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল হক সোহেল।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে শহিদুল হক সোহেল বলেন, “জেলার মধ্যে মহেশখালী যুবলীগ শক্ত অবস্থানে আছে। এর পুরো কৃতিত্ব যারা নেতৃত্বে আছেন তাদেরই। বাংলাদেশ আওয়ামীলীগকে শক্ত অবস্থানে রাখতে যুবলীগের ভূমিকা অতুলনীয়। আমি চাই নেতারা তাদের কর্মীদের সন্তানের মত নীতি আদর্শে গড়ে তুলুক। মহেশখালীর মত প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে গিয়াস উদ্দীন আজম জাতীয় যুবলীগের কমিটিতে নির্বাহী সদস্যের পদ পেয়েছেন। যা শুধু মহেশখালী নয় পুরো কক্সবাজারবাসীর জন্য সুখবর। এসময় তিনি মহেশখালী পৌরমেয়র আলহাজ্ব মকছুদ মিয়া ও কক্সবাজার-২ এর সংসদ সদস্য আশেক উল্লাহ রফিকের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে আরো বলেন, “তারা ব্যক্তিগত কারণে অনুষ্ঠানে আসতে পারেনি। কিন্তু এ অনুষ্ঠানে তারা সর্বাত্মক সহযোগীতা করেছেন। গিয়াস উদ্দীন আজম মহেশখালীর সন্তান। সে জাতীয় কমিটিতে পদ পেয়েছে আপনাদের জন্য অত্যান্ত সুখের দিন আজকে। আর মহেশখালী যুবলীগের আহ্বায়ক সাজেদুল করিম একজন দক্ষ, বলিষ্ট ও চৌকস নেতা। তার হাত ধরেই যুবলীগ সংঘটিত হচ্ছে, সামনে আরো হবে। সব সময় জেলার সর্বোচ্চ সহযোগীতা থাকবে”
সভাপতির বক্তব্যে আলহাজ্ব সাজেদুল করিম বলেন, "যুবলীগ শুধু আমার সংগঠন নয়, আমার পরিবার, আমার প্রাণ। আমি আমার নেতাকর্মীদের সন্তানের মত আগলে রাখার সর্বোচ্চ চেষ্টা করি। এর পরেও ভুল হলে নেতাকর্মীরা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন আশাকরি।
এতে আরো বক্তব্য রাখেন- জেলা যুবলীগ নেতা হুমায়ুন কবির চৌধুরী হিমু, বেন্টু দাশ, আশরাফ উদ্দীন, নুরুল আলম, আনোয়ার করিম, মোঃ কাইছার, নাসির উদ্দীন সিকদার, মোঃ আরিফ উল্লাহ খান, ফয়সাল আহসান তারেক। এছাড়া মহেশখালী উপজেলা যুবলীগ থেকে বক্তব্য রাখেন মোজাম্মেল হক বাহাদুর , দেলোয়ার হোসেন, আহসান উল্লাহ আহসান, ছালামত সিকদার, নাজের হোসেন মঞ্জু, মোহাম্মদ শাহ জাহান, মোহাম্মদ শামীম। পৌর যুবলীগ থেকে বক্তব্য রাখেন- মোহাম্মদ মামুন, শাহ নেওয়াজ কামাল।
অন্যান্যদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন- কুতুবজোম ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি গোলাম কিবরিয়া সিকদার, সাধারণ সম্পাদক মোজাম্মেল হক সহ নেতৃকর্মীরা, ছোট মহেশখালী ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি এডভোকেট মোহাম্মদ মনির, সাধারণ সম্পাদক হেফায়েত উল্লাহ সহ নেতাকর্মীরা, শাপলাপুর যুবলীগের সভাপতি সামিদুল হক চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক আবু ছিদ্দিক, দিদারুল ইসলাম সহ নেতাকর্মীরা, হোয়ানক ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি খোরশেদ আলম, সহ সভাপতি নছর উল্লাহ, সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান সহ নেতাকর্মীরা, মাতারবাড়ি ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আল কুদ্দুছ মাহমদু, রুকুনুজ্জামান, খোরশেদ সহ নেতাকর্মীরা, ধলঘাটা ইউনিয়ন সভাপতি নবীর হোসেন আজাদ সহ নেতা কর্মীরা, বড় মহেশখালি ইউনিয়ন সভাপতি জিল্লুর রহমান মিন্টু, সাধারন সম্পাদক বেলাল হোসেন সহ নেতা কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।