নিজস্ব প্রতিবেদক।। মহেশখালীর মাতারবাড়িতে আদালতের আদেশ অমান্য করে স্থানীয় একটি সন্ত্রাসী চক্র নিরিহ লোকজনের জমি দখলের অপচেষ্টা অব্যহত রেখেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। জমি দখলে বাঁধা দিতে গেলে হামলায় দুই ব্যক্তি আহত হয়েছে। এ নিয়ে মহেশখালী থানায় মামলার আবেদন জমা দিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
সূত্রের অভিযোগ থেকে জানা গেছে- উপজেলার মাতারবাড়ির খন্দারবিল এলাকায় এক খন্ড জমি নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে বিরোধ চলে আসছিলো। এক পর্যায়ে বিষয়টি আদালত পর্যন্ত গড়ায়। আদালত দীর্ঘ আইনি প্রক্রিয়ার পর জমির মূল মালিকের পক্ষে আদেশ জারি করলে এ নিয়ে ক্ষিপ্ত হয়ে প্রতিপক্ষের লোকজন পুলিশের উপস্থিতিতেই নিরীহ জমি মালিক পক্ষের লোকজনের উপর হামলা করে। এতে দুই ব্যক্তি আহত হয়। পরে এ নিয়ে জমির মালিক পক্ষের লোকজন মহেশখালী থানায় মামলার এজাহার দায়ের করেন।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে- মাতারবাড়ির খন্দারবিল এলাকার জনৈক ইউসুফ আলীর পুত্র মকসুদ আহমদ ও তার আত্মীয় স্বজন ক্রয় সূত্রে একটি জমির মালিক হিসেবে ওই জমি ভোগদখল করে আসছিলেন। এরইমধ্যে মাতারবাড়ির বান্ডিসিকদার পাড়া এলাকার ভূমিদস্যু ও সন্ত্রাসী প্রকৃতির একদল লোক এর এই জমিতে লোলুপ দৃষ্টি পড়ে। জমির বর্তমান মালিকরা এ জমি ক্রয় করার পর থেকে এ অস্ত্রধারী অশুভ চক্রটি জমি মালিকদের উপর নানা ভাবে হুমকি দিয়ে আসছিলো। তারা বিভিন্ন সময় অবৈধ ভাবে এ জমি দখলসহ বিভিন্ন অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটানোর চেষ্টা চালিয়ে আসছিলো। এরই মধ্যে এ নিয়ে জমির মালিক পক্ষ অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে একটি মামলা দায়ের করেন। এ মামলার প্রেক্ষিতে আদালত -মহেশখালীর সহকারী কমিশনার (ভূমি)কে মাতারবাড়ির তহসিলদারসহ এ জমির সার্বিক বিষয় সরজমিন অনুসন্ধান করে আদালতে প্রতিবেদন দাখিলের আদেশ দেন। এ নিয়ে যথাযথ প্রতিবেদন দাখিল করেন মহেশখালীর সহকারী কমিশনার (ভূমি)। পরে আদালত এ বিষয়ে বিবাদীগণকে চিরস্থায়ী ভাবে 'বারিত' আদেশ প্রদান করেন। এদিকে জবরদখলকারী এই সন্ত্রাসী চক্রটি আদালতের এ আদেশেকে অনেকটা বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে নানা অপতৎপরতা ও প্রাণনাশের হুমকি দিতে থাকে। এ নিয়ে প্রাণনাশের হুমকীর কারণে গত ২৬ এপ্রিল মহেশখালী থানায় একটি জিডিও করেন জমির মালিক পক্ষ। এরইমধ্যে গত ১০ সেপ্টেম্বর বেলা ১২টার দিকে জমির মালিকরা তাদের দখলিয় বৈধ জমিতে বাউন্ডারি ঘেরা, মাটি ভরাট ও স্থাপনা নির্মাণের সময় জনৈক আব্বাছ, শহিদুল্লাহ, হাবিবুল্লাহ ও কালাবাদশার নেতৃত্বে ১০-১২ জনের একদল লোক বিভিন্ন অস্ত্র শস্ত্র নিয়ে জমি মালিকদের উপর অতর্কিত হামলা চালায়। তারা অন্যায় ভাবে এ জমিতে প্রবেশ করে বিভিন্ন অবৈধ অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে হামলা করে জমির মালিক পক্ষের মকসুদ আহমদকে ব্যাপক মারধর করতে থাকে। এ সময় তাকে উদ্ধার করতে তার স্বজনরা এগিয়ে এলে তাদেও মারধর করে। তাদের মধ্যে আরও একজন বেশ আহত হয় বলে জানা গেছে। এ সময় মোবাইল ও নগদটাকাসহ প্রায় অর্ধলক্ষ টাকা লুট করে বলে এজাহারে প্রকাশ। পরে খবর পেয়ে একদল পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হলে পুলিশের সামনেও তারা ফের হামলা করতে উদ্যত হয়। এক পর্যায়ে পুলিশের সহায়তায় তারা ঘটনাস্থলে ত্যাগ করে হাসপাতালে চিকিৎসা নেয়।
এ ঘটনায় মকসুদ আহমদ বাদি হয়ে একাধিক ব্যক্তির বিরুদ্ধে মহেশখালী থানায় এজাহার দায়ের করেছেন। এ অবস্থায় জমি মালিকরা বেশ নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে রয়েছে বলে সূত্রের অভিযোগ।
সূত্রের অভিযোগ থেকে জানা গেছে- উপজেলার মাতারবাড়ির খন্দারবিল এলাকায় এক খন্ড জমি নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে বিরোধ চলে আসছিলো। এক পর্যায়ে বিষয়টি আদালত পর্যন্ত গড়ায়। আদালত দীর্ঘ আইনি প্রক্রিয়ার পর জমির মূল মালিকের পক্ষে আদেশ জারি করলে এ নিয়ে ক্ষিপ্ত হয়ে প্রতিপক্ষের লোকজন পুলিশের উপস্থিতিতেই নিরীহ জমি মালিক পক্ষের লোকজনের উপর হামলা করে। এতে দুই ব্যক্তি আহত হয়। পরে এ নিয়ে জমির মালিক পক্ষের লোকজন মহেশখালী থানায় মামলার এজাহার দায়ের করেন।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে- মাতারবাড়ির খন্দারবিল এলাকার জনৈক ইউসুফ আলীর পুত্র মকসুদ আহমদ ও তার আত্মীয় স্বজন ক্রয় সূত্রে একটি জমির মালিক হিসেবে ওই জমি ভোগদখল করে আসছিলেন। এরইমধ্যে মাতারবাড়ির বান্ডিসিকদার পাড়া এলাকার ভূমিদস্যু ও সন্ত্রাসী প্রকৃতির একদল লোক এর এই জমিতে লোলুপ দৃষ্টি পড়ে। জমির বর্তমান মালিকরা এ জমি ক্রয় করার পর থেকে এ অস্ত্রধারী অশুভ চক্রটি জমি মালিকদের উপর নানা ভাবে হুমকি দিয়ে আসছিলো। তারা বিভিন্ন সময় অবৈধ ভাবে এ জমি দখলসহ বিভিন্ন অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটানোর চেষ্টা চালিয়ে আসছিলো। এরই মধ্যে এ নিয়ে জমির মালিক পক্ষ অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে একটি মামলা দায়ের করেন। এ মামলার প্রেক্ষিতে আদালত -মহেশখালীর সহকারী কমিশনার (ভূমি)কে মাতারবাড়ির তহসিলদারসহ এ জমির সার্বিক বিষয় সরজমিন অনুসন্ধান করে আদালতে প্রতিবেদন দাখিলের আদেশ দেন। এ নিয়ে যথাযথ প্রতিবেদন দাখিল করেন মহেশখালীর সহকারী কমিশনার (ভূমি)। পরে আদালত এ বিষয়ে বিবাদীগণকে চিরস্থায়ী ভাবে 'বারিত' আদেশ প্রদান করেন। এদিকে জবরদখলকারী এই সন্ত্রাসী চক্রটি আদালতের এ আদেশেকে অনেকটা বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে নানা অপতৎপরতা ও প্রাণনাশের হুমকি দিতে থাকে। এ নিয়ে প্রাণনাশের হুমকীর কারণে গত ২৬ এপ্রিল মহেশখালী থানায় একটি জিডিও করেন জমির মালিক পক্ষ। এরইমধ্যে গত ১০ সেপ্টেম্বর বেলা ১২টার দিকে জমির মালিকরা তাদের দখলিয় বৈধ জমিতে বাউন্ডারি ঘেরা, মাটি ভরাট ও স্থাপনা নির্মাণের সময় জনৈক আব্বাছ, শহিদুল্লাহ, হাবিবুল্লাহ ও কালাবাদশার নেতৃত্বে ১০-১২ জনের একদল লোক বিভিন্ন অস্ত্র শস্ত্র নিয়ে জমি মালিকদের উপর অতর্কিত হামলা চালায়। তারা অন্যায় ভাবে এ জমিতে প্রবেশ করে বিভিন্ন অবৈধ অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে হামলা করে জমির মালিক পক্ষের মকসুদ আহমদকে ব্যাপক মারধর করতে থাকে। এ সময় তাকে উদ্ধার করতে তার স্বজনরা এগিয়ে এলে তাদেও মারধর করে। তাদের মধ্যে আরও একজন বেশ আহত হয় বলে জানা গেছে। এ সময় মোবাইল ও নগদটাকাসহ প্রায় অর্ধলক্ষ টাকা লুট করে বলে এজাহারে প্রকাশ। পরে খবর পেয়ে একদল পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হলে পুলিশের সামনেও তারা ফের হামলা করতে উদ্যত হয়। এক পর্যায়ে পুলিশের সহায়তায় তারা ঘটনাস্থলে ত্যাগ করে হাসপাতালে চিকিৎসা নেয়।
এ ঘটনায় মকসুদ আহমদ বাদি হয়ে একাধিক ব্যক্তির বিরুদ্ধে মহেশখালী থানায় এজাহার দায়ের করেছেন। এ অবস্থায় জমি মালিকরা বেশ নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে রয়েছে বলে সূত্রের অভিযোগ।